বাড়ি উচ্চশিক্ষা উচ্চশিক্ষার ভাষা এবং শিক্ষায় এর প্রভাব

উচ্চশিক্ষার ভাষা এবং শিক্ষায় এর প্রভাব

কিছু দেশ ইংরেজির বলয় থেকে বেরিয়ে শুধু মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষার চেষ্টা চালিয়েছে। ছবিকৃতজ্ঞতা: ইন্ডিপেন্ডেট
কিছু দেশ ইংরেজির বলয় থেকে বেরিয়ে শুধু মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষার চেষ্টা চালিয়েছে। ছবিকৃতজ্ঞতা: ইন্ডিপেন্ডেট

মানুষের জন্মলগ্ন থেকে বেড়ে ওঠার প্রতিটি পর্যায়ে বোধ, শিক্ষা, যোগাযোগ ও অনুভূতি প্রকাশে ভাষার ভূমিকা অপরিসীম। মায়ের মুখের ভাষা দিয়ে একটি মানবশিশুর যাত্রা শুরু হলেও জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে দেশভেদে দুই বা ততোধিক ভাষার সাথে পরিচয় ঘটে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বিভিন্ন পর্যায়ে মাতৃভাষার পাশাপাশি দ্বিতীয় ভাষা শিক্ষা শুরু হয়, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ উচ্চশিক্ষা মাতৃভাষা ছাড়া অন্য যেকোনো ভাষায় পরিচালিত হতে পারে। আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষার বহুল প্রচলন এবং বৈশ্বিক চাহিদার বিবেচনায় পৃথিবীর একটি বড় অংশ এই ভাষায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে। মাতৃভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় উচ্চশিক্ষার নানা দিক নিয়ে বিশ্বব্যাপি গবেষণা পরিচালিত হয়।

স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশে বেশ কয়েকটি শিক্ষা কমিশন বিভিন্ন সময়ে উচ্চশিক্ষার ভাষা নিয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছে এবং গবেষণালব্ধ তথ্য-উপাত্ত দেশি-বিদেশি সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। যদিও শিক্ষার বিভিন্ন স্তরে এর প্রায়োগিক দিক ততোটা প্রবলভাবে দৃশ্যমান নয়। সাধারণত এসব পদ্ধতি প্রয়োগের পর মাঠ পর্যায়ের ফলাফল পর্যালোচনায় ঘাটতি থাকায় সঠিকভাবে এগুলোর পরিবর্তন বা মানোন্নয়ন ঘটে না।

মাতৃভাষাকে বিভিন্নভাবে নামকরণ করা হয়ে থাকে। মায়ের ভাষা (mother tongue), আদি ভাষা (native language), প্রথম ভাষা (first language or L1), ধমনীর ভাষা হিসাবে এটি পরিচিত। তবে মায়ের ভাষা মূলত জাতিসত্তার সাথে বেশি সম্পর্কিত। অনেক দেশে ‘মায়ের ভাষা’ আর ‘প্রথম ভাষা’ ভিন্ন হতে পারে। এমনকি দুইটির বেশি ভাষার সাথে একটি শিশুর পরিচয় ঘটতে পারে জন্মের পর। সেক্ষেত্রে একটি প্রকৃত অর্থে মায়ের ভাষা হলেও বাকিগুলোও তার প্রথম ভাষার জায়গা করে নেয়।

এরকম শিশু সাধারণত দ্বিভাষী বা বহুভাষী হিসাবে তার ভাষার যাত্রা শুরু করে। আর জীবনের সাধারণত পর্যায়ে মাতৃভাষা বা প্রথম ভাষার অতিরিক্ত হিসাবে যে ভাষা শেখা হয় তাকেই ‘দ্বিতীয় ভাষা’ (second language or L2) হিসাবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। ‘দ্বিতীয় ভাষা’ নিজ দেশের দাপ্তরিক ভাষা থেকে যেকোনো একটি হতে পারে অথবা সম্পূর্ণ বিদেশি ভাষাও হতে পারে। যেমন, সাউথ আফ্রিকার দেশীয় দাপ্তরিক ভাষা মোট ১১টি। এর ভেতর একটি শিশুর এক বা একাধিক ‘প্রথম ভাষা’ থাকতে পারে। আর পরে সে ‘দ্বিতীয় ভাষা’ হিসাবে এক বা একাধিক ভাষা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।

এমনকি একজন মানুষের দেশ স্থানান্তর হওয়ার কারণে এবং মাতৃভাষার পরিবেশ না পাওয়ার কারণে তার প্রথম ভাষা পুরো ভুলে যেতে পারে, যাকে বলা হয় ভাষার ক্ষয় বা ল্যাংগুয়েজ এট্রিশন। ভাষা হিসাবে ‘প্রথম ভাষা’ প্রাথমিক পর্যায় থেকেই স্কুলগুলোতে শেখার সুযোগ হয়।

আর দ্বিতীয় ভাষা যেকোনো বয়সে শেখার সুযোগ ঘটে। তবে উচ্চশিক্ষাস্তরে অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় ভাষায় কিছু শিক্ষাগ্রহণে দুটি বিষয়ের সংযোগ ঘটে। কোন ভাষায় পড়াশোনা করানো হচ্ছে, যাকে বলা হয় মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন এবং যে বিষয়টি পড়া হচ্ছে সেটির বিষয়বস্তু বা কন্টেন্ট। অর্থাৎ, উচ্চস্তরে দ্বিতীয় ভাষায় কোনো বিষয় পড়াশুনা করলে সেই ব্যক্তির দ্বিতীয় ভাষার ওপর কতোটা দখল তার ওপর নির্ভর করে বিষয়বস্তু বোধগম্য হওয়ার মাত্রা। একই সঙ্গে যারা পাঠদান করছেন তাদের এই দ্বিতীয় ভাষায় কতোটা পারদর্শিতা আছে সেটিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আগেই উল্লেখ করেছি, আন্তর্জাতিক ভাষা হিসাবে পৃথিবীব্যাপী ইংরেজির একটি আধিপত্য রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানসিকতার জগতে প্রকটভাবে বিদ্যমান। সারা বিশ্বে তাদের শাসন ও সাম্রাজ্যের প্রভাবে আজও সেই বলয় থেকে দেশগুলো অনেকাংশেই মুক্ত নয়। তাই ব্রিটিশ শাসনের অধীনে যেসব দেশ ছিলো, তাদের এবং অন্য দেশগুলোর মধ্যে ইংরেজি ভাষার প্রতি প্রীতি ও চর্চায় তারতম্য আছে। এর প্রভাব উচ্চশিক্ষা স্তরেও বিদ্যমান।

ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার পর বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন সময়ে তাদের শিক্ষার ভাষার নীতি পরিবর্তন পরিবর্ধন করার চেষ্টা চালিয়েছে। কিন্তু দেশীয় বাস্তবতা ও চাহিদা অনেক সময়ই বৈশ্বিক জোয়ারের কাছে আপাত পরাজয় মেনে নিয়েছে। কিছু কিছু দেশ বিশ্বায়নের সাথে তাল মেলাতে এককভাবে ইংলিশ অনলি পলিসি (EOP) বা ইংলিশ এজ মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন (EMI) গ্রহণ করেছে। আবার কিছু দেশ এই বলয় থেকে বেরিয়ে শুধু মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষার চেষ্টা চালিয়েছে।

এই দুই ধরনের ক্ষেত্রেই কিছু ভালো ও কিছু মন্দ দিক রয়েছে। যেমন, শুধু মাতৃভাষার মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা পরিচালনার মূল চ্যালেঞ্জ পাঠ্যসামগ্রী। পাঠ্যবই ও গবেষণাপত্রগুলো মূলত ইংরেজি ভাষায় হওয়ার কারণে সেগুলো মাতৃভাষায় সফল ও সহজ অনুবাদ এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। বিশেষ করে মাতৃভাষায় বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ক শব্দসম্ভারের ঘাটতি বিদ্যমান এবং নতুন প্রতিশব্দ তৈরি করে নিজ ভাষায় সংযোজন করা বেশ কষ্টসাধ্য।

আবার ইংলিশ অনলি পলিসিতে প্রধান সমস্যা হিসাবে দেখা গেছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার মান দেশের সবখানে সমান না হওয়ার কারণে এই ভাষায় বিষয়বস্তু অনুধাবন করতে, ধারণ করতে এবং মৌখিক বা লিখিত রূপে প্রকাশ করতে শিক্ষার্থীদের যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। ফলে বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে শুধু দ্বিতীয় ভাষায় উচ্চশিক্ষা অনেক ক্ষেত্রে দ্বিমাত্রিক ক্ষতি এনে দিয়েছে। দ্বিতীয় ভাষায় সবলতা যেমন আসেনি, হয়নি সঠিকভাবে বিষয়বস্তু অনুধাবন।

এখানে একটি বিষয় খেয়াল করতে হবে যে, ইংরেজি ভাষা শিক্ষা আর ইংরেজি ভাষায় শিক্ষা এক ব্যাপার নয়। ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে গবেষণা বলছে, দ্বিতীয় ভাষা শিক্ষার সময় প্রথম ভাষার সাহায্য নেয়া উপকারী। আবার দ্বিতীয় ভাষা শেখার সময় প্রথম ভাষার বুনন মজবুত হয়। অর্থাৎ, প্রথম ভাষা ও দ্বিতীয় ভাষা একে অপরের ভিত্তি মজবুত করতে সাহায্য করে। কিন্তু ইংরেজি ভাষায় কোনো বিষয় শিক্ষা বা দ্বিতীয় ভাষায় কোনো বিষয় যেমন পদার্থবিজ্ঞান শিক্ষা একটু ভিন্ন। এই ক্ষেত্রে কোনটি আসলে মূল লক্ষ্য সেটি ঠিক করা জরুরি। ভাষায় দক্ষতা আসা নাকি বিষয়বস্তুর সঠিক অনুধাবন?

এই দুটি বিষয় মাথায় রেখে শিক্ষাগ্রহণের একটি প্রক্রিয়াকে বলা হচ্ছে কন্টেন্ট এন্ড ল্যাংগুয়েজ ইন্টিগ্রেটেড লার্নিং (CLIL) যাকে বলা যেতে পারে বিষয় ও ভাষার একীভূত শিক্ষা। অর্থাৎ, ভাষা শেখাও চলতে থাকবে একই সাথে চলবে বিষয়বস্তু অনুধাবন। কিন্তু তথ্য-উপাত্ত বলছে, এ পদ্ধতিতে দ্বিতীয় ভাষার মৌখিক ও শ্রবণ দক্ষতা বাড়লেও লিখিত ও পাঠ্যদিকটির দুর্বলতা খুব একটা কাটে না। তাই ভাষা শিক্ষায় যেমন প্রথম ও দ্বিতীয় ভাষা একে অপরকে সাহায্য করে, তেমনি উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে দুই ভাষার মিশ্রিত প্রয়োগ বিষয়বস্তু অনুধাবনে অনেক সাহায্য করে। এই পদ্ধতিটিকে বলা হয় কোড সুইচিং (code-switching)। অর্থাৎ, পাঠদানের সময় প্রথম ভাষা ও দ্বিতীয় ভাষার মিশ্র প্রয়োগ।

উচ্চশিক্ষার বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই তাদের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছে যে, এই পদ্ধতিতেই তারা বিষয়বস্তু সবচেয়ে সহজে অনুধাবন করতে পারে। বাংলাদেশেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশুনা করার ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রেই সুবিধার কারণেই কোড সুইচিং একটি বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি। যদিও এই ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে আরো উদ্যোগ নেয়ার সুযোগ রয়েছে।

উচ্চশিক্ষার স্তরে আমরা যে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী তৈরি করছি তাদের ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র বিবেচনায় এনে আমাদের ঠিক করা প্রয়োজন আমরা ইংরেজিতে দক্ষ জনগোষ্ঠী বেশি চাই নাকি বিষয়ভিত্তিক দক্ষ মানবসম্পদ চাই। যেমন অনেক গবেষণামনস্ক শিক্ষার্থী থাকতে পারে যাদের বিষয়ের জ্ঞান, বিশ্লেষণী ক্ষমতা ও গবেষণার প্রতি দুর্নিবার আকর্ষণ রয়েছে। কিন্তু ইংরেজি মাধ্যমে হওয়ার কারণে সে সঠিকভাবে তার উপলব্ধি এই দ্বিতীয় ভাষায় লিখিত বা মৌখিক ভাবে প্রকাশ করতে ব্যর্থ হচ্ছে এবং অপেক্ষাকৃত কম গ্রেড নিয়ে পাশ করে বের হচ্ছে।

ইংরেজিতে দক্ষ যাদের আমরা মেধা তালিকার উপরে দেখছি তারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য বা গবেষণায় যাচ্ছে এটা ঠিক, কিন্তু তাদের সবাইকে আমরা সরাসরি দেশীয় গবেষণায় পাচ্ছি না। আবার তাদের অনেকেই ইংরেজিতে পারদর্শী হলেও হয়ত গবেষণাতে অতোটা দক্ষতা ধারণ করেন না। ফলে ইংরেজিনির্ভর পদ্ধতিতে শিক্ষাদান ও মেধাবিচার করায় আমরা বিষয়বস্তুতে ভালো দখল থাকা একটি অংশকে ভবিষ্যতের জন্য সঠিক ভাবে বাছাই করতে ব্যর্থ হচ্ছি। এখানে সার্বিক মানসিকতার পরিবর্তন আনাটা হতে পারে প্রথম পদক্ষেপ।

প্রথমত, উচ্চশিক্ষার স্তরে ইংরেজি মাধ্যমের পাশাপাশি খুব সবল মাতৃভাষায় বিষয়ভিত্তিক পাঠ্যবই বা পাঠ্যবই সহায়ক তৈরি হলে অনেক বেশি দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে। আবার উচ্চশিক্ষার পর বিশাল জনবলকে দেশে শিক্ষা ও গবেষণার অবাধ সুযোগ তৈরি করে দিতে পারলে আমরা সত্যিকারের গবেষণামনস্ক পারদর্শীদেরকেই কাজে লাগাতে পারবো, যারা দেশের ভিতরে বসেই দেশের মূল গবেষণার প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হবেন। একটি জাতির উন্নয়নের অন্যতম মাপকাঠি দেশের প্রয়োজন অনুযায়ী উচ্চশিক্ষার ও গবেষণায় দেশীয় সক্ষমতা অর্জন। তাই একই সাথে মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষায় জোর দেয়া, সেই উদ্দেশ্যে পাঠ্যসামগ্রী তৈরি এবং কর্মক্ষেত্রের বিকাশ ও মানোন্নয়ন স্বনির্ভরতার দিক আমাদের আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারির নিঃস্বার্থ ত্যাগে যে মায়ের ভাষার স্বীকৃতি এসেছিল সেটিকে উচ্চশিক্ষার স্তরে সর্বোচ্চ উপযোগীভাবে ব্যবহার করার জন্য আমরা অনেক দেরি করে ফেললেও মনোযোগ দেওয়ার সময় শেষ হয়ে যায়নি। আমাদেরকে দেশীয় প্রয়োজন ও আন্তর্জাতিক ভাষার দিকে খেয়াল রেখে একটি সময়োপোযোগী পদ্ধতি বের করতে হবে যা একই সঙ্গে আমাদের প্রথম ও দ্বিতীয় ভাষায় দক্ষতা বৃদ্ধি করবে আবার বিষয়বস্তু অনুধাবনেও আমরা পিছিয়ে পড়বো না।

মায়ের ভাষাকে শুধু একটি দিনে উদযাপনে আটকে রাখতে যেমন আমরা চাই না, তেমনি ইংরেজি ভাষার প্রতি এক ধরনের অভিজাত সুনজর দেয়া থেকেও বিরত হওয়া প্রয়োজন। না-হলে শুধু উচ্চশিক্ষার স্তরেই নয়, সাহিত্য, সংস্কৃতি, নাটক, চলচ্চিত্র জীবনের প্রতিটা স্তরে নিজ ভাষাকে আমরা হারিয়ে বা বিকৃত করে ফেলবো তেমনি ইংরেজিকে মেকি মর্যাদা দিতে গিয়ে বিষয়বস্তুর শিক্ষাও পর্যাপ্তভাবে নিতে পারবো না। ফলে দীর্ঘমেয়াদে আমাদের মানব সম্পদ ভাষা ও বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানে দুর্বল হতে থাকবে। উচ্চশিক্ষার ভাষা নিয়ে বহুমাত্রিক গবেষণা এবং এর সুচিন্তিত প্রয়োগ হতে পারে দেশীয় ভাষা ও সংস্কৃতিতে বলীয়ান হয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞানে আরো মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ।

লেখাটি সর্বপ্রথম ‘পিলসুজ’-খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত সাময়িকী, ২০১৮, পৃষ্ঠা ৩১-এ প্রকাশিত হয়েছে।

লেখক পরিচিতি

ড. আসিফ আহমেদ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলোজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিন-এ অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

কোন মন্তব্য নেই

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Exit mobile version