করোনাভাইরাসের দিনগুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষা কেমন চলছে? কী করছে শিক্ষার্থীরা? শিক্ষকরা ব্যস্ত কী নিয়ে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করছে বা করেছে বা করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে? শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে প্রতিনিয়ত?
করোনাভাইরাসের দুর্যোগে অন্য অনেক সেক্টরের মতো শিক্ষাসেক্টরও থমকে আছে। তারপরও কিছু না কিছু খবর প্রকাশিত হচ্ছে সংবাদপত্রে, অনলাইন মিডিয়ায় কিংবা টেলিভিশনে। সেসব খবরের দিনভিত্তিক একটি সংকলন এই লেখা, যাতে ভবিষ্যতের মানুষ জানতে পারে করোনাভাইরাসের দিনগুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষা কেমন চলছিলো।
১৭ মার্চ ২০২০
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
২৪ মার্চ ২০২০
দেশের সব পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অনলাইনে ক্লাস নিয়ে এগিয়ে থাকার নির্দেশনা প্রদান করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। সূত্র:
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষার জন্য সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়সীমা ৩১ মার্চ ২০২০ থেকে ৯ এপ্রিল ২০২০ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সূত্র
১১ এপ্রিল ২০২০
করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় নিজ নিজ কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম অনলাইনের মাধ্যমে চলমান রাখার জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের অনুরোধ-সংক্রান্ত নোটিশ জারি। সূত্র
১৭ এপ্রিল ২০২০
করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেছে। সূত্র
২১ এপ্রিল ২০২০
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমে গেলে যে দিন অফিস খুলবে সেদিন থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন। এ বিষয়ে তিনি ওইদিনই সব শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেছেন। সূত্র
লেখক পরিচিতি
গৌতম রায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।