আমাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক জিজ্ঞেস করেছিলেন, “বাংলাদেশে কি কোনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে?” আমি উত্তরে বলেছিলাম, বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় সবই সরকারি (৬৬ হাজার)।...
আমাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক জিজ্ঞেস করেছিলেন, “বাংলাদেশে কি কোনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে?” আমি উত্তরে বলেছিলাম, বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় সবই সরকারি (৬৬ হাজার)। এছাড়া বেসরকারি পর্যায়েও ৮০ হাজারের অধিক বিদ্যালয় রয়েছে, তবে সেগুলোর তেমন কোন স্বীকৃতি নেই।
তারপরও একটু স্বচ্ছল পরিবারের ছেলেমেয়েরা বেসরকারিগুলোতে পড়ে বিশেষ করে শহর এলাকায়। তিনি বললেন, “তাহলে সব প্রাথমিক শিক্ষকই এমপিওভুক্ত”? আমি উত্তর দিলাম, “না।...
প্রত্যয় স্কিম বাতিলের জন্য সারাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। এই কর্মসূচির মধ্যেই সরকার প্রত্যয় স্কিম বাস্তবায়ন করছে। এর ফলে সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় বলতে...
দেশের ৬৯১টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাধ্যমিক শিক্ষা প্রশাসনে স্থবিরতা এবং অস্থিরতা নিরসন প্রয়োজন। তাতে দেশের ২০,৩৫৩টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উপকৃত হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা...
শিক্ষকস্বল্পতা নিয়ে সম্প্রতি ইউনেস্কো একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আমরা জানি, ইউনেস্কো জাতিসংঘের বিশেষায়িত একটি এজেন্সি, যা শিক্ষার উন্নয়নে নিবেদিত। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নেতৃত্বের মাধ্যমে...
আমাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক জিজ্ঞেস করেছিলেন, “বাংলাদেশে কি কোনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে?” আমি উত্তরে বলেছিলাম, বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় সবই সরকারি (৬৬ হাজার)। এছাড়া বেসরকারি পর্যায়েও ৮০ হাজারের অধিক বিদ্যালয় রয়েছে, তবে সেগুলোর তেমন কোন স্বীকৃতি...
সব বিভাগের প্রায় সকল শিক্ষার্থীরই তথ্য প্রযুক্তির প্রতি মোহ থাকে। মোবাইল পেলেই নেট ব্যবহার করে, কম্পিউটার পেলেই কেউ গেইম খেলে, কেউ ফেসবুকে ঢুঁ মারে, মেয়েরা আঁকিবুকি করে। ব্যাপারটি আমাদের জন্য আনন্দের।
পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও মডারেশনে শিক্ষকদের সঙ্কট প্রকট। পরিস্থিতি এমন যে, এসএসসির প্রি-টেস্ট ও টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্ন পর্যন্ত বোর্ড থেকে করে দিতে হয়েছে কারণ অনেক স্কুল তা করতে পারেনি। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বজায় রাখা, শিক্ষকতা পেশায় মেধাবীদের আকৃষ্ট করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করা সরকারের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব সরকারকে কঠোরভাবে পালন করতে হবে। কোনো ধরনের তদবির বা নিয়ম-বহির্ভূত কাজ করা যাবে না। এসব কারণেই শিক্ষকতা পেশার এই হাল হয়েছে। এ পেশার করুণ দশার জন্য আমরা কাকে দোষারোপ করব? শিক্ষকদের? না আমাদের ব্যবস্থাকে?
সরকার কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ, দেশের আর্থসামজিক উন্নয়ন এবং জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে প্রাথমিক পর্যায়ে ছাত্রছাত্রী ভর্তির হার ৮৭%-এ পৌঁছেছে। অর্থাৎ এখনও ১৩% শিক্ষার্থী...