কোন ভাষার গ্রামার হলো ঐ ভাষার গঠন প্রকৃতি যার উপর ভিত্তি করে ঐ ভাষায় কোন কিছু লেখা হয় এবং শুদ্ধ করে কথা বলার সময়ও ব্যাপারটি লক্ষ্য করা হয়। একটি ভাষা লেখার এবং বলার ক্ষেত্রে গ্রামারের নিয়ম মেনে চলতে হয়। আর একটি ভাষা শেখার উদ্দেশ্য হলো আমরা যাতে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ওই ভাষা ব্যবহার করে আমাদের দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে পারি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে আমরা কি প্রথম গ্রামার শিখবো না ইংরেজি শব্দ ব্যবহার করা শিখবো? আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, আমরা ইংরেজি গ্রামার দিয়ে ইংরেজি শেখা শুরু করি। ব্যাপারটি কতটা বাস্তবসম্মত এবং বৈজ্ঞানিক তা আমরা খুব কমই ভেবে দেখি।
বাংলাও ইংরেজির মত একটি ভাষা। শিশু যখন বাংলায় কথা বলা শুরু করে তখন কি সে পদ, কারক, সমাস, প্রত্যয় ইত্যাদি খেয়াল রেখে কথা বলা শুরু করে না সরাসরি ভাষা ব্যবহার করা শুরু করে? বাস্তব অবস্থা হলো শিশু এসব কিছুই জানে না, সে সরাসরি ভাষা ব্যবহার করা শুরু করে এবং এটিই স্বাভাবিক। তার চারপাশ থেকে শুনে শুনে সে ভাষা আয়ত্ত্ব করে ফেলে। সারা জীবনে সে ব্যাকরণ না জেনেও বাংলা ভাষা সুন্দরভাবে ব্যবহার করতে পারে। তার অর্থ কি দাঁড়াচ্ছে? আমরা গ্রামার না শিখেও বাংলা ভাষা শিখতে পারি। একইভাবে একটি অশিক্ষিত ছেলে কিংবা মেয়েকে ইংরেজি ভাষাভাষি একটি দেশে পাঠিয়ে দিলে বছর দুয়েক পরে দেখা যাবে উক্ত ছেলেটি কিংবা মেয়েটি অনর্গল ইংরেজি বলে যাচ্ছে। সে জানে না কোনটি কর্তা এবং কোনটি কর্ম বিন্তু সে তার প্রয়োজন মেটানোর জন্য ইংরেজি বলা শিখে ফেলেছে তার চারপাশের পরিবেশ থেকে। এখানেও দেখা যাচ্ছে যে, গ্রামার ছাড়া ইংরেজি ভাষাও একজন মানুষ আয়ত্ব করতে এবং ব্যবহার করতে পারে। এখন আবার প্রশ্ন হচ্ছে, ইংরেজি শেখার জন্য আমরা কি আদৌ গ্রামার শিখবো, না সরাসরি গল্প, প্রবন্ধ থেকে ইংরেজি ভাষা আয়ত্ত্ব করবো?
শিক্ষকতা জীবনে দেখেছি এবং এখনও দেখছি (কিছু ছেলেমেয়ে ইংরেজি পড়তে আসে) অনেক ছাত্রছাত্রী ইংরেজি শিখতে এসে প্রথমে বলে, স্যার, আমি গ্রামারে খুব দুর্বল, আমাকে প্রথম গ্রামারটা শিখিয়ে দিন, বাকিগুলো পরে আস্তে আস্তে শিখবো। ছ্ত্রাছাত্রীদের অভিভাবকগণও বলে থাকেন ‘ও গ্রামারে একটু দুর্বল, গ্রামারটা আগে বুঝিয়ে দিবেন যাতে পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করতে পারে।’ একটি ভাষা জানার জন্য সে ভাষা প্রাকটিস করতে হয়। শুধু গ্রামারের কয়েকটি নিয়ম জানলেই যে ইংরেজি ভাষা শেখা যায় না এ ব্যাপারটি যেমন বুঝতে চায় না ছাত্রছাত্রীরা, তেমন অভিভাবকরাও। শুধু গ্রামার শিখে যে ইংরেজি বাস্তব জীবনে ব্যবহার করা যায় না তার বাস্তব প্রমাণ হচ্ছে আমাদের দেশের প্রায় সব গ্রাজুয়েট এবং মাস্টার্স ডিগ্রিধারীগণ বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে ইংরেজি পড়েছেন উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত কিন্তু শতকরা কতজন ইংরেজি বলতে এবং লিখতে পারেন? কতজন ইংরেজি শুনে বুঝতে পারেন এবং ইংরেজিতে লেখা কোন কিছু পড়ে বুঝতে পারেন? কোন ভাষায় যদি কথা বলা না যায়, সে ভাষায় যদি নিজে কিছু লিখতে পারা না যায় এবং ঐ ভাষায় লেখা কোন কিছৃ পড়ে না বুঝা যায় তার অর্থ সে ভাষা আমাদের শেখা হয় নি। আমরা সবাই গ্রামারের প্রচুর নিয়মকানুন শিখে এসেছি এবং এখনও আমাদের টিচাররা প্রচুর গ্রামারের নিয়ম আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মুখস্থ করাচ্ছেন এবং খুব ভাল ইংরেজির টিচার হিসেবে সমাজে আখ্যায়িত হচ্ছেন, কিন্তু আমাদের শিক্ষার্থীরা কি বাস্তব জীবনে ইংরেজি ব্যবহার করতে পারছে? এ প্রশ্নের উত্তর আমাদের সবার জানা। বাংলাদেশের একটি ছেলে কিংবা মেয়ে যদি ভারতীয় কিংবা শ্রীলংকার একটি ছেলে কিংবা মেয়ের সাথে চাকুরীর প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয় তা হলে দেখা যাবে বাংলাদেশী প্রার্থী অনেক পিছিয়ে আছে। আর এই পিছিয়ে থাকার প্রধান কারণটি হচ্ছে ইংরেজিতে পিছিয়ে থাকা।
হ্যাঁ, গ্রামার আমাদের শিখতে হরে তবে প্রথমে শিখতে হরে তার প্রয়োগ, শুধু নিয়ম নয়। আমরা অনেকেই ইংরেজি গ্রামারের বিভিন্ন প্রকার এবং ব্যতিত্রুমধর্মী নিয়মকানুনও জানি কিন্তু বাস্তব জীবনে ইংরেজির প্রয়োগ জানি না। ইংরেজি ভাষার উপর যারা গবেষণা করেন তারা গ্রামার নিয়ে যতটা মাথা ঘামান না তার চেয়েও বেশী মাথা ঘামান আমাদের দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা। এতদিন ধরে ইংরেজি জানার অর্থই ছিল বিভিন্ন ধরনের গ্রামারের প্রকারভেদ সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা থাকা। আমরা চিন্তা করে দেখি নি যে, আমরা ইংরেজি কেন শিখছি। আর একটি ব্যাপার ছিল ইংরেজি লিখতে পারা । শুদ্ধভাবে কে ক’লাইন লিখতে পারে ইংরেজি জানার এটাও একটি শর্ত ছিল। কেউ কখনও চিন্তা করি নি যে, ইংরেজিতে কথা বলতে পারা এবং ইংরেজিতে লেখা কোন আর্টিকেল বা বই পড়ে তার মর্মোদ্ধার করাটা ইংরেজি জানার একটি উল্লেখযোগ্য শর্ত এবং বৈশিষ্ট্য। অর্থাৎ একটি ভাষা ফলপ্রসূভাবে জানার অর্থ হলো ঐ ভাষায় চারটি দক্ষতা থাকা। শ্রবণ করে ঐ ভাষা বুঝতে পারা, ঐ ভাষায় কথা বলতে পারা, লিখতে পারা এবং পড়ে বুঝতে পারা। আর চারটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করা শুধুমাত্র গ্রামার শিখে সম্ভব নয়। বরং শুধু গ্রামারের ধারণা ভাষা ব্যবহারের দক্ষতাকে সীমিত করে ফেলে। ভাষা ফলপ্রসূভাবে ব্যবহার করার জন্য দরকার স্বতঃস্ফূর্ততা। আর এই স্বতঃস্ফূর্ততা অর্জন সম্ভব প্রচুর প্রাকটিসের মাধ্যমে, গ্রামার জানার মধ্যে নয় ।
একটি ভাষা জানার জন্য দরকার পরিবেশ। আমাদের ইংরেজি শেখার সে পরিবেশ নেই, থাকার কথাও নয়। কারণ আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। আমরা চারপাশে বাংলাই শুনব, এটাই স্বাভাবিক। আমরা যারা ইংরেজি শিখছি তারা ক্লাসের সময়টুকু যদি উপযুক্তভাবে কাজে লাগাতে পারি তাহলে অনেকটা প্রাকটিস আমরা ক্লাসেই করতে পারি। ইংরেজি শেখার জন্য আমাদের প্রাকটিস ক্লাসেই করতে হবে। এই প্রাকটিস যে শিক্ষক যত বেশী করাতে পারবেন তার শিক্ষার্থীরা তত বেশী উপকৃত হবেন।
ইংরেজি গ্রামার শিখতে হবে ’সিচুয়েশন’ বা বাস্তব অবস্থা থেকে। বিচ্ছিন্নভাবে গ্রামার শিখলে তা ফলপ্রসুভাবে বাস্তব প্রয়োজনে প্রয়োগ করা যায় না, তা বরং ভাষাকে সীমিত করে ফেলে। অনেক ছাত্রছাত্রী কিছু কিছু শিক্ষকের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রামারের বিভিন্ন আইটেমের উপর বহু নিয়মকানুন মুখস্থ করে ফেলেছে। ঐসব ছাত্রছাত্রীকেরই যখন কোন অনুশীলন করতে দেয়া হয় যেখানে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার গ্রামার আইটেমের সমাহার, তখন তারা আর পারে না। কারন ঐ মুখস্থ করা বিষয়গুলো মনে করে করে এখানে আর ব্যবহার করতে পারে না। এটি কোন গল্প নয়। আমার নিজের দেখা। ভাষা হচ্ছে ব্যাপক। প্রয়োজনে ভাষা তার দিক পরিবর্তন করে এবং অনেক কিছূ গ্রহণ করে, নির্দিষ্ট কিছূ গ্রামারের নিয়ম সবসময় তার ব্যাখ্যা দিতে পারে না। একটি ব্যপার আমাদের ভাল করে বৃঝতে হবে। সেটি হচ্ছে, সাঁতার শেখা, সাইকেল চালানো, শাড়ী পরতে শেখা, টাই পরতে শেখা, রান্না শেখা এবং গাড়ী চালাতে শেখা যেমন শুধু নিয়ম মুখস্থ করে শেখা যায় না; দরকার প্র্যাকটিস, দরকার সুদীর্ঘ অনুশীলন ঠিক তেমনি ইংরেজি শেখার জন্যও দরকার অনুশীলন, দরকার প্র্যাকটিস। প্র্যাকটিস করার সময় অনেক ভুল হবে, এভাবে ভুল করে করেই শিখতে হবে। এটাই নিয়ম। এটাই আধুনিক এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। সাইকেল চালানো এবং সাঁতার শেখা যেমন ভুল করে করে শিখতে হয়, একটি ভাষা আয়ত্ত করার পদ্ধতিও তাই। সব নিয়মকানুন আগে মুখস্থ করে পরে সাতার শিখবো সেটি যেমন বাস্তবসম্মত নয়, তেমনি আগে গ্রামারের নিয়মকানুন শিখে এবং ভালভাবে জেনে ইংরেজি প্র্যাকটিস শুরু করব, ব্যপারটিও তেমন বিজ্ঞানভিত্তিক নয়।
আরেকটি ব্যাপার বুঝতে হবে সেটি হচ্ছে- ইংরেজি হচ্ছে skills based subject, content based নয়। আর এই স্কিল অর্জন করার জন্য দরকার প্র্যাকটিস। কিন্তু এখনও দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ শিক্ষকই পরীক্ষার আগে ছাত্রছাত্রীদের সাজেশন তৈরি করে দেন। অর্থাৎ মুখস্থ করার জন্য উৎসাহ প্রদান করে যাচ্ছেন। এসব শিক্ষকগণ ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদের প্রচুর প্রশংসাও পান। কিন্তু আমরা কখনও চিন্তাও করি না যে, এতে ছাত্রছাত্রীদের ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হচ্ছে অর্থাৎ ছাত্রছাত্রীরা নিজ থেকে কিছুই সৃষ্টি করতে পারছে না। তাদের নিজস্ব চিন্তন ক্ষমতা হ্রাস করে দেয়া হচ্ছে। ছাত্রছাত্রীদের মাঝে জন্ম নিচ্ছে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে ভুল ধারণা। তারা মনে করে গ্রামারের কিছূ নিয়ম জানা মানে ইংরেজি জানা। ইংরেজিতে কিছু লেখা মানে কোন বই থেকে মুখস্থ করা। ভুল ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে সমাজে। আর এই সুযোগে প্রাচীন পদ্ধতির কিছু শিক্ষক কামিয়ে নিচ্ছেন অর্থ আর কুড়াচ্ছেন সুনাম। কিন্তু ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে আমাদের ছাত্রছাত্রীদের অগ্রগতি কতটা হয়েছে তা সমাজের সর্বত্র আমরা টের পাচ্ছি এবং বুঝতে পাড়ছি যে, আমাদের ইংরেজি শেখানোর পদ্ধতি কতটা ভুল এবং ত্রুটিপূর্ণ। ইংরেজি ভাষা শেখার বা শেখানোর পিছনে আমরা ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে বেশ সময় ব্যয় করি অথচ ইংরেজিতে কথা বলা, নিজ থেকে কিছু লেখা, ইংরেজি শুনে বুঝতে পারা আর ইংরেজিতে লেখা কোন কিছু বুঝতে পারা – এই বিষয়গুলোতে আমাদের ছাত্রছাত্রী এবং ইতোমধ্যে গ্রাজুয়েটরা কতটা দুর্বল তা আমরা প্রায় সবাই জানি এবং দেখি। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে তাহলে আমরা গত দশ কিংবা বার বছর কী ইংরেজি শিখেছি? আসলে আমরা কিছু নিয়ম শিখেছি, ইংরেজি ভাষা শিখি নি। আর যে নিয়মগুলো শিখেছি সেগুলো খাতা কিংবা বইতেই সীমাবদ্ধ, বাস্তব জীবনে আমরা সেগুলো কাজে লাগাতে পারছি না।
মাতৃভাষা যেমন আমরা অবচেতন মনে ব্যবহার করি, ইংরেজিও তেমনি অবচেতন মনে ব্যবহার করার পদ্ধতিও শিখতে হবে এবং অভ্যাস করতে হবে। এ অভ্যাস না করে শুধু গ্রামার শেখার অভ্যাস করলে প্রকৃত অর্থে ইংরেজি শেখা যাবে না। বর্তমান ইংরেজি সিলেবাস অনেকটাই বিজ্ঞানভিত্তিক কারণ ইংরেজি প্র্যাকটিস করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে এই সিলেবাসে এবং টেকস্ট বইয়ে। কিন্তু এই সিলেবাস বুঝে পড়ানোর জন্য দরকার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা, আর এখানেই আমাদের সমস্যা। প্রশিক্ষণ নিতে যেসব শিক্ষক-শিক্ষিকা আসেন তাদের অধিকাংশই বিশেষ করে চল্লিশোর্ধ যারা তারা বর্তমান পদ্ধতির ঘোর বিরোধী। বহুদিন ধরে তারা যে পদ্ধতির সাথে পরিচিত, স্বভাবতই তারা নতুন কোন পদ্ধতি মেনে নিতে চান না যতদিন পর্যন্ত নতুন ধারার সুবিধাগুলো তাদের সামনে উন্মুক্ত করে দেয়া না হয়।
মাধ্যমিক পর্যায়ে নতুন সিলেবাসে পুনরায় গ্রামার সন্নিবেশ করা হয়েছে। ব্যাপারটি দেখে অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষিকা বলছেন যে, তাদের কথামতো গ্রামার ঠিকই আবার সিলেবাসে সংযুক্ত করা হয়েছে। তারা বলতে চাচ্ছেন যে, ইংরেজি পড়ানো বা শেখানোর পদ্ধতি ট্রাডিশনাল পদ্ধতিতে ফিরে গেছে। ব্যাপারটি আসলে তা নয়। গ্রামার সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীদের ধারণা দিতে হবে কনটেন্ট থেকে। কোন ইংরেজি লেখা থেকে গ্রামার শেখাতে হবে। গ্রামারের বিভিন্ন বিষয় উক্ত লেখায় কিভাবে ব্যবহুত হয়েছে ছাত্রছাত্রীদের সে বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সেখান থেকেই তাদের শিখতে হবে তাদের নিজস্ব লেখায় কিভাবে সেগুলো ব্যবহার করবে। কারণ আমাদের বুঝতে হবে শুধু গ্রামারের নিয়ম মুখস্থ করানো আমাদের উদ্দেশ্য নয়, উদ্দেশ্য হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের গ্রামার ব্যবহার করানোর যোগ্যতা বা দক্ষতা অর্জন করানো।
গ্রামারের বিভিন্ন বিষয় কমিউনিকেটিভলি এবং ’কনটেন্ট’ থেকে কিভাবে পড়াতে হবে, শেখাতে হবে এবং শিখতে হবে পরবর্তী লেখাগুলোতে তা বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করবো।
লেখক পরিচিতি
মাছুম বিল্লাহ বাংলাদেশে ইংলিশ টিচার্স অ্যাসেসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইট্যাব)-এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পূর্বে ক্যাডেট কলেজ ও রাজউক কলেজের শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন। কাজ করেছেন ব্র্যাকের শিক্ষা কর্মসূচিতে বিশেষজ্ঞ হিসেবে। তিনি ভাব বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবেও কর্মরত রয়েছেন। তিনি নিয়মিত শিক্ষাবিষয়ে নানা প্রবন্ধ লিখছেন।