সর্বজনীন পেনশনে নতুন সিদ্ধান্ত ও শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ

স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থায় আগামী জুলাই থেকে যোগ দেয়া চাকুরেদের সর্বজনীন পেনশনে যুক্ত হওয়া বাধ্যতামূলক করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। তারা বিদ্যমান পেনশনের বদলে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির ‘প্রত্যয়’ স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হবেন।

সরকারের সর্বজনীন পেনশনে এ তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জোরালো প্রতিবাদ জানিয়েছেন। অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, সব নাগরিককে পেনশনের আওতায় আনতেই সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালূ করা হয়েছে। সার্বিকভাবে বৃহত্তর স্বার্থের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সংশ্লিষ্টরা এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা থেকে সরে আসবেন বলে তিনি আশা করেন।

সর্বজনীন পেনশনে নতুন এ সিদ্ধান্তে স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী ক্ষুদ্ধ হলেও চাকরির ভয়ে কেউ প্রকাশে মুখ খুলছেন না। তবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা রয়েছেন সরব। তাঁরা বলছেন, এ প্রজ্ঞাপন কার্যকর হলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার হবেন।

একই বেতন স্কেলের আওতাধীন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য সরকারের ভিন্ন নীতি সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। তাঁরা প্রয়োজনে সর্বজনীন পেনশনে এই সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য আন্দোলনে যাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমিতিগুলো এরই মধ্যে এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে বিবৃতি দিয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু শিক্ষকদের সম্মান করতেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে গেছেন। সেই শিক্ষকদের প্রদেয় সুবিধা বন্ধ করে দেয়া হবে আর তা নিয়ে আলোচনা করতে হবে, এটিই আমাদের জন্য লজ্জার।

তিনি বলেছেন, ৩০ জুনের পর আমাদের যে নতুন সহকর্মীরা আসবেন, তাঁরা জানবেন তারা কোন সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। তাহলে মেধাবীরা শিক্ষকতায় কেন আসবেন? ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, আমরা আমাদের জন্য কিছু করছি না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষার জন্য, মেধাবীদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকতায় ধরে রাখার জন্য কাজ করছি।

তিনি বলেন, যে ভয়াবহ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, তাতে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়বে। মেধাবীর এ পেশায় আসবে না। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহেদ রানা বলেন, হঠাৎ করে এমন প্রজ্ঞাপনের ফলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে হতাশা ও অসন্তুষ্টি দেখা দিয়েছে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন সম্পূর্ণ স্থিতিশীল। পেনশন বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সারাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অস্থিতিশীল করে তোলার পায়তারা বলে মনে হচ্ছে।

বিদ্যমান সরকারি পেনশন ব্যবস্থা থেকে সরিয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও তার অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশনে আওতাভুক্ত করার সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও। তিনি বলেছেন, ‘এর ফলে ভাল কিুছ হবে না। আমি বিষয়টি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে কথা বলবো।’

হঠাৎ করেই এমন একটি বিজ্ঞাপন জারির ফলে সারাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা ও অসন্তুষ্টির সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রজ্ঞাপন কার্যকর হলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা চরম বৈষম্যের শিকার হবেন বলেও কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন।

অর্থ মন্ত্রণালয় পেনশন বিষয়ে দুটি বিজ্ঞাপন জারি করে। সর্বজনীন পেনশনে এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং এদের অধীন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে আগামী ১ জুলাই থেকে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকার পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতাভুক্ত করলো।

একই দিন সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিধিমালা সংশোধন করে আরেক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর ১ জুলাইয়ের পর থেকে ‘প্রত্যয়’ কর্মসূচি বাধ্যতামূলক। বিদ্যমান প্রগতি, প্রবাস, সুরক্ষা ও সমতা— এই চার পেনশন কর্মসূচি ঐচ্ছিক হলেও নতুন স্কিম বাধ্যতামূলক।

প্রত্যয় স্কিমে চাঁদার বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মূল বেতনের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা— এ দুয়ের মধ্যে যেটি কম, সংশ্লিষ্ট সংস্থা তা চাকরিজীবীর বেতন থেকে কেটে রাখবে এবং সমপরিমাণ অর্থ সংস্থা দেবে। দুই অঙ্ক একত্রে চাকরিজীবীর পেনশন আইডির বিপরীতে সর্বজনীন পেনশন তহবিলে জমা করবে।

যেদিন প্রতি মাসের বেতন দেয়া হয়, তার পরের কর্মদিবসের মধ্যেই সর্বজনীন পেনশনে এ কাজটি করতে হবে। এ জমা অর্থের পরিমাণ ও মেয়াদের ভিত্তিতে অবসরকালীন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী পেনশন ভোগ করবেন। সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিধিমালা সংশোধন করে যে প্রজ্ঞপন জারি করা হয়েছে, তা প্রায় ৪০০ সংস্থার ওপর কার্যকর হবে।

যেসব সংস্থা ৫০ শতাংশের বেশি সরকারি অর্থায়নে চলে, সর্বজনীন পেনশনে সেগুলোকে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আর স্বশাসিত বা স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বোঝানো হয়েছে সেগুলোকে, যারা আলাদা কোনো আইনের মাধ্যমে গড়ে ওঠেছে। এর মধ্যে কোনো কর্তৃপক্ষ, কর্পোারেশন, কমিশন, সংস্থা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, ইনস্টিটিউশন, কাউন্সিল, একাডেমি, ট্রাস্ট, বোর্ড, ফাউন্ডেশন ইত্যাদি রয়েছে। বাংলা একাডেমি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডও এই তালিকায় রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে ১৪ লাখের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দেশের প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে সর্বজনীন পেনশনে আনতে গত আগস্টে চালু করা হয় সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি। তখন চার শ্রেণির মানুষের জন্য চারটি স্কিম চালু করা হয়। সে সময় একটি প্রজ্ঞাপন দিয়ে জানিয়ে দেয়া হয় হয় যে, সুবিধামতো সময়ে সরকার আরও দুটি স্কিম চালু করে স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এ কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসবে। সেই ধারাবাহিকতায় এই সিদ্ধান্ত।

সর্বজনীন পেনশনে এই সিদ্ধান্তে আসার আগে এ-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিদ্যমান পেনশন সুবিধা পর্যালোচনা করা হয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন কমিশন ও করপোরেশন সরকারি কর্মচারীদের আদলেই পেনশন দেয়া হয়, যা এ ধরনের মোট প্রতিষ্ঠানের ২৫ শতাংশের বেশি নয়।

এর বাইরে প্রায় ৪৫ থেকে ৫৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানে প্রদেয় ভবিষ্য তহবিলের মাধ্যমে মাধ্যমে অবসর সুবিধা দেয়া হয়। এ তহবিলে চাকরিজীবীরা তাদের মূল বেতনের ১০ শতাংশ জমা দেন, আর সংস্থা দেয় ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অবসরের পর এ টাকা এবং এর বাইরে প্রতিবছর দুই মাসের মূল বেতনের সমান আনুতোষিক অর্থাৎ গ্রাচুইটি তারা পান।

আবার, ১০ থেকে ১৫ শতাংশ এ ধরনের প্রতিষ্ঠানে প্রদেয় ভবিষ্য তহবিলও নেই। এক্ষেত্রে অবসরের পর চাকরিজীবীরা শুধু গ্রাচুইটি পেয়ে থাকে। তবে সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এসব প্রতিষ্ঠানের সবাইকে পেনশনের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এটিকে তো ইতিবাচকই মনে হয়।

তবে, মানুষের একটি ভয় থেকে যায় যে, সরকারের অনেক মহতী উদ্যোগই নাগরিকদের সুবিধা দিতে পারে না অসাধু, লোভী এবং দেশপ্রেমহীন অনেক কর্মকর্তা ও পলিসি মেকারদের কারণে। সেই বিষয়টি যদি নিশ্চিত করা যায়, অর্থাৎ এখানে পরিবর্তন অবশ্যই আনা অবশ্যই প্রয়োজন সেটি করা গেলে এই উদ্যোগকে একটি কলাণ্যকার ও শুভ বলা যায়।

লেখক পরিচিতি

মাছুম বিল্লাহ

মাছুম বিল্লাহ বাংলাদেশে ইংলিশ টিচার্স অ্যাসেসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইট্যাব)-এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পূর্বে ক্যাডেট কলেজ ও রাজউক কলেজের শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন। কাজ করেছেন ব্র্যাকের শিক্ষা কর্মসূচিতে বিশেষজ্ঞ হিসেবে। তিনি ভাব বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবেও কর্মরত রয়েছেন। তিনি নিয়মিত শিক্ষাবিষয়ে নানা প্রবন্ধ লিখছেন।

জনপ্রিয় নিবন্ধ

প্রাথমিক স্তরে ভাষা শেখা : বিষয় – বাংলা

ভাষার দক্ষতা চারটি— শোনা, বলা, পড়া, লেখা। আর ভাষা...

আগে ইংরেজি গ্রামার শিখবো, নাকি ভাষা শিখবো?

কোন ভাষার গ্রামার হলো ঐ ভাষার গঠন প্রকৃতি যার...

শিক্ষাব্যবস্থার হালচাল

অর্থনীতিবিদদের মতে, শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ সবচেয়ে লাভজনক এবং নিরাপদ রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ। অর্থনীতিবিদ এডাম স্মিথ, ডেভিড রিকার্ডো এবং মার্শালের মতে, শিক্ষা এমন একটি খাত যার কাজ হলো দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলে পুঁজির সঞ্চালন ঘটানো। শিক্ষার অর্থনীতি নিয়ে মৌলিক গবেষণায় অর্থনীতিবদ আর্থার শুল্জ ও রবার্ট সলো দেখিয়েছেন যে, প্রাথমিক শিক্ষায় বিনিয়োগ করলে সম্পদের সুফল ফেরত আসে ৩৫ শতাংশ, মাধ্যমিক শিক্ষায় ২০ শতাংশ, এবং উচ্চ শিক্ষায় ১১ শতাংশ।

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা : পিএইচডির পর কী?

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হয়, আমি নিজেও এ-নিয়ে...

ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কিছু কথা

ক্যাডেটসমূহ বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে এক গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।...

আরও কিছু লেখা

অধিক

    বোধ

    কেন এই নাম দিলাম ব্যাখ্যা করতে পারবো না। মূল্যবোধ...

    ফিল্মস্টার এবং শিক্ষক: ‘সাদৃশ্য’ প্রসঙ্গে

    মো: শোয়েব ইবনে আজিজ লিখেছেন ফিল্মস্টার ও শিক্ষকদের সাদৃশ্য...

    শিক্ষাক্রম: প্রাথমিক স্তরের অর্জন উপযোগী যোগ্যতা বনাম বাস্তবে অর্জিত যোগ্যতা

    প্রাথমিক শিক্ষার সাথে যুক্ত থাকার কারণে শ্রেণিকক্ষে থাকা শিক্ষার্থীদের...

    প্রাথমিক শিক্ষার দীপ্তি, উন্নত জীবনের ভিত্তি

    শিক্ষার মানের সঙ্কটকে, বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষার, আমরা কোনোদিনই গুরুত্বের...

    উচ্চশিক্ষায় গবেষণার গুরুত্ব

    বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে একথা বলা অত্যুক্তি হবে না যে, প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের উন্নত দেশগুলির শিক্ষাব্যবস্থা যতখানি অগ্রসর, বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা ততখানি অগ্রসর নয়। একথাও অস্বীকার করা যায় না যে, এসব উন্নত দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অনুকরণ করে আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা উন্নত করা আদৌ সম্ভবপর নয়। কেনোনা, আমাদের দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা অথবা ভৌগোলিক অবস্থান কোনোটাই ওসব দেশের সমপর্যায়ভুক্ত নয়। কাজেই আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা কীরকম হওয়া উচিত তা শুধু অনুমান করে বললেই চলবে না। এর জন্য প্রয়োজন ব্যাপক গবেষণা কর্মসূচি।

    ভাষাশিক্ষা ও সাহিত্যের মধ্যে সম্পর্ক : নতুন শিক্ষাক্রমে ইংরেজি শেখাতে সাহিত্য কতোটা ব্যবহারযোগ্য?

    সাহিত্য ছাড়া ভাষাশিক্ষা অসম্পূর্ণ। সাহিত্যপাঠ মানুষকে শুধু শিক্ষিতই করে...

    গবেষণাপত্র বা রিসার্চ পেপার লিখবেন কীভাবে?

    নবীন গবেষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য গবেষণার একটি ভীতিকর অংশ...

    শিক্ষা ব্যবস্থা বনাম নিয়োগ ব্যবস্থা

    শাহরিয়ার শফিক লিখেছেন নিয়োগ ব্যবস্থা নিয়ে কাউকে যদি জিজ্ঞেস করা...

    প্রাসঙ্গিক নিবন্ধসমূহ

    নতুন লেখার খবর পান ইমেইলে
    বাংলাদেশের শিক্ষা প্রসঙ্গে নতুন লেখা প্রকাশিত হলে সেই খবর পৌঁছে যাবে আপনার ইমেইলে।