সম্প্রতি আমি কোপেনহেগেন বিজনেস স্কুলে আমার কোর্সে অতিথি বক্তা হিসেবে একজন উচ্চপদস্থ ম্যানেজমেন্ট কনসালটেন্টকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। তাঁর বক্তৃতার সময়...
আদর্শ শ্রেণিকক্ষে দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক যদি সময়ের চাহিদা পূরণে সক্ষম এমন বিষয়বস্তু সম্বলিত পাঠ্যপুস্তক অনুসরণ করে আধুনিক শিখন-শেখানো পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীকে শিক্ষালাভে সহায়তা করেন এবং যথাযথভাবে মূল্যায়ন করেন তবেই সম্ভব হবে আকাঙ্ক্ষিত মাত্রায় শিখনফল অর্জন। সার্থক হবে শিক্ষাব্যবস্থা, অর্জন করা সম্ভব হবে শিক্ষার প্রকৃত লক্ষ্য
প্রেজেন্টেশনভিত্তিক শিখন-শেখানো পদ্ধতিকে কীভাবে বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা পরিসরে আরও কার্যকর করে তোলা যায়, সে সম্পর্কে এখানে কিছু বিশ্লেষণ ও প্রস্তাবনা তুলে ধরা হলো
যদিও অনেকেই প্রাক-সাক্ষর সমাজের এই শিক্ষাকে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা হিসেবে বিবেচনা করেন, তথাপি আমাদের মতে এই শিক্ষা আসলে একেবারে অনানুষ্ঠানিক ছিল না। গোত্রপতি বা দলপতির কাছে শিক্ষাগ্রহণের জন্য কতোগুলো আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে যেতে হত। এমনকি অনেক বিষয় শিশুদের অভিনয় করে দেখানো হত যা আজ Role Play নামক Learning Strategy-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।