শিশুর বিকাশ

যোগাযোগ বৈকল্য: যোগাযোগে অক্ষম করা এক ব্যাধি – পর্ব ২

যোগাযোগ বৈকল্য বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে তেমন পরিচিত রোগ না হলেও উন্নত দেশগুলোতে যোগাযোগ বৈকল্য বা কমিউনিকেশন ডিসঅর্ডার বহুল প্রচলিত একটি রোগ। যোগাযোগ্য বৈকল্য হচ্ছে এমন এক ব্যাধি যা মানুষের মনের ভাব বিনিময়ের ক্ষমতাকে বিনষ্ট করে।

যোগাযোগ বৈকল্য: প্রকারভেদ

মোটাদাগে কোনো ব্যক্তির মধ্যে যেসব প্রকারের যোগাযোগ বৈকল্য দেখা যায় সেগুলো হচ্ছে: ভাষিক বৈকল্য, বাচিক-শব্দ বৈকল্য, শ্রবণ বৈকল্য, উপলব্ধি বৈকল্য, তথ্য প্রক্রিয়াকরণের সমস্যা, শৈশবে তোতলানো বৈকল্য, সামাজিক বৈকল্য ইত্যাদি। তবে যোগাযোগ বৈকল্যের বিষয়টি দৃশ্যমান হয় ব্যক্তির শ্রবণ, ভাষার প্রয়োগ কিংবা বাচিক দক্ষতার মাধ্যমে। সেক্ষেত্রে যোগাযোগ বৈকল্যের উল্লেখযোগ্য প্রকারভেদ নিচে দেওয়া হলো।

বাচন অস্বাভাবিকতা

বাচন অস্বাভাবিকতা বা স্পিচ ডিসঅর্ডার হলো মূলত বাগযন্ত্রের সাহায্যে শব্দ উৎপাদনজনিত অস্বাভাবিকতা। এতে আক্রান্ত শিশু শব্দ উৎপাদনে সমস্যার সম্মুখীন হয়। এর ফলে শিশু স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে পারে না। কণ্ঠঃস্বরের সমস্যাও এর অর্ন্তভুক্ত। অস্পষ্ট কণ্ঠস্বর, অতিক্ষীণ কণ্ঠঃস্বর ইত্যাদিও এর অর্ন্তগত। তোতলামি, বক্তৃতার সময় অনৈচ্ছিক পুনরাবৃত্তি, বাক্যের মধ্যে অনৈচ্ছিক বিরতি, অনৈচ্ছিক শব্দ সৃষ্টি ইত্যাদি বাচন অস্বাভাবিকতার মধ্যে পড়ে।

ভাষা গ্রহণক্ষমতার ত্রুটি

প্রধানত এদের ভাষা অনুধাবন করতে সমস্যা হয়। সাধারণত এদের ভাষার বিকাশ খুব ধীরগতিসম্পন্ন হয়। এরা শব্দ সঠিকভাবে দেখতে ও শুনতে পারে কিন্তু তার অর্থ অনুধাবন করতে তাদের অনেক বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাদের শব্দভাণ্ডার থাকে অতিনগণ্য এবং নতুন শব্দ শিখতে তাদের সমস্যায় পড়তে হয়। সাধারণত মানুষের সাথে কথা বলতে তারা আগ্রহী হয় না। কোনো নির্দেশনা বিশেষ করে মুখে বলা কোনো নির্দেশ সঠিকভাবে পালন করতে পারে না।

ভাষা প্রয়োগজনিত অস্বাভাবিকতা

মূলত এটি ভাষার প্রকাশজনিত অস্বাভাবিকতা। এক্ষেত্রে ভাষা ব্যবহার করে অর্থাৎ মৌখিক ও লিখিত অভিব্যক্তিতে সমস্যা হয়। শব্দভাণ্ডার, জটিল বাক্য তৈরি এবং শব্দ মনে রাখা নিয়ে এরা সমস্যায় ভোগে। সেক্ষেত্রে শব্দ উচ্চারণজনিত কোনো সমস্যা থাকতেও পারে নাও পারে। এর ফলে ব্যক্তি কর্মক্ষেত্রে, বিদ্যালয়ে, সমাজে, ও তাদের ব্যক্তিগত জীবনে মনের সঠিক অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে সমস্যায় পড়েন।

বাচন ও অনুধাবন অস্বাভাবিকতা

অনেকের ক্ষেত্রে শব্দ উৎপাদন ও শব্দ অনুধাবণ দুটো সমস্যায় একসঙ্গে দেখা যায়। অন্যান্য সমস্যার তুলনায় এটি বেশ জটিল প্রকৃতির সমস্যা। এতে একদিকে যেমন মনের ভাব প্রকাশ করতে সমস্যা হয়, অন্যদিকে অন্যের থেকে কোনো তথ্য গ্রহণ করতেও সমস্যা হয়। ফলে আক্রান্ত শিশু মানুষের সাথে একেবারেই মিশতে চায় না।

সামাজিক যোগাযোগ বৈকল্য

সামাজিক আন্তঃসম্পর্কের বিষয়গুলোতে এরা আগ্রহী থাকে না। ব্যক্তিভেদে, স্থানভেদে কথা বলার মধ্যে এরা পার্থক্য করতে পারে না। বড়দের সাথে এবং বন্ধুদের সাথে একইভাবে কথা বলে। শ্রেণিকক্ষে, খেলার মাঠে কথা বলার মধ্যে পার্থক্য রাখতে পারে না। কথা বলতে বলতে অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে কথা বলা শুরু করে। বয়সের সাথে এদের ভাষার বিকাশ পিছিয়ে থাকে। মৌখিক ছাড়া অন্যান্য উপায়ে যোগাযোগে ব্যর্থ হয়। সমাজে কীভাবে অন্যদের অভিবাদন জানাতে হয়, কেমন আচরণ করতে হয় সেগুলো তারা সঠিকভাবে করতে পারে না।

যোগাযোগ বৈকল্য: কারণ

শ্রবণ ক্ষমতা হারানো

যোগাযোগ বৈকল্যের অন্যতম কারণ সঠিকভাবে শুনতে না পারা। অনেক সময় দেখা যায়, কোনো ব্যক্তি আঘাতজনিত বা অন্য কোনো কারণে শ্রবণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সেক্ষেত্রে কানে না শুনতে পাওয়াজনিত কারণে তার তথ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। ফলে সে মৌখিক ও শ্রবণজনিত যোগাযোগ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

মস্তিষ্কের নিউরণের অস্বাভাবিকতা

যোগাযোগ বৈকল্যের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের নিউরনের অস্বাভাবিকতাও দায়ী। বাক-শ্রবণ ইত্যাদি প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের একটি নির্দিষ্ট অংশ রয়েছে যেগুলো মস্তিষ্কের বাক-শ্রবণ ইত্যাদি কাজকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কোনো আঘাতজনিত কারণে, মস্তিষ্কের স্ট্রোক অথবা মস্তিষ্কের কোনো ব্যাধিজনিত কারণে মস্তিষ্কের এসব কোষ অনেকসময় কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সেক্ষেত্রে ব্যক্তি শ্রবণক্ষমতা বা কথা বলার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে পারে।

অটিজমজনিত

যোগাযোগ বৈকল্যের কারণ অটিজমও হতে পারে। এটি মূলত মস্তিষ্কের বিকাশজনিত সমস্যা এবং মস্তিষ্কের অস্বাভাবিকতাজনিত সমস্যা হলেও বিশ্বজুড়ে অটিজম নিয়ে ব্যাপক কাজ করা হয়। সবার কাছে অধিক পরিচিত বলে একে আলাদা ক্যাটাগরির অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে। মূলত মস্তিষ্কের বিকাশ বাধাগ্রস্থতার কারণে এই যোগাযোগ বৈকল্যের সৃষ্টি হতে পারে।

ঠোঁট বা তালুর অস্বাভাবিকতা

যোগাযোগ বৈকল্যের কারণের মধ্যে যেহেতু কথা বলার অক্ষমতা অন্যতম, এজন্য ঠোঁট বা তালুর অস্বাভাবিকতাও যোগাযোগ বৈকল্যের কারণ হতে পারে। কারণ, কথা বলার সময় ঠোট, তালু ইত্যাদির সঠিক ব্যবহারের ফলে শব্দ তৈরি হয় যা দিয়ে মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশ করে। ঠোঁট ও তালুর অস্বাভাবিকতার কারণে ব্যক্তি সঠিকভাবে কথা বলতে পারে না, কথা জড়িয়ে যায়, অস্পষ্ট কথা হয়। এজন্য ব্যক্তি কথা বলার মাধ্যমে তার মনের ভাব প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়।

মনস্তাত্ত্বিক অস্বাভাবিকতা

অনেক সময় মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্তির কারণে ব্যক্তি কথা বলার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে  পারে। এক্ষেত্রে সে কথা শুনতে পারলেও কথা বলতে পারে না। ফলে যোগাযোগ বৈকল্যের সৃষ্টি হতে পারে। তবে কোনো মনোরোগ বিশেষজ্ঞ বা দক্ষ কাউন্সিলরের কাছে কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সুফল পাওযা যেতে পারে।

সময়ের সাথে বিকাশ না হওয়া

প্রতিটি মানুষেরই সময়ের সাথে বিকাশের একটি মাইলস্টোন থাকে। অনেকের দেখা যায় বিভিন্ন কারণবশত সময়ের সাথে পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটে না। বাগযন্ত্রের বিকাশ সঠিকভাবে না হলে ব্যক্তি কথা বলতে পারবে না। অনেক সময় শ্রবণঅঙ্গেরও সঠিক বিকাশ না হলে ব্যক্তি শুনতে অক্ষম হতে পারে। মস্তিষ্কের শ্রবণ ও বাকসর্ম্পকীয় কোষ যদি বিকশিত না হয়, তবে ব্যক্তি বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধকতায় ভুগতে পারে। সময়ের সাথে বিকাশ পিছিয়ে থাকা যোগাযোগ বৈকল্যের অন্যতম প্রধান কারণ।


সামাজিক আন্তঃসম্পর্কের বিষয়গুলোতে এরা আগ্রহী থাকে না। ব্যক্তিভেদে, স্থানভেদে কথা বলার মধ্যে এরা পার্থক্য করতে পারে না। বড়দের সাথে এবং বন্ধুদের সাথে একইভাবে কথা বলে। শ্রেণিকক্ষে, খেলার মাঠে কথা বলার মধ্যে পার্থক্য রাখতে পারে না। কথা বলতে বলতে অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে কথা বলা শুরু করে। বয়সের সাথে এদের ভাষার বিকাশ পিছিয়ে থাকে।


যোগাযোগ বৈকল্য: চিকিৎসা বৈজ্ঞানিক কয়েকটি পরিভাষা

অ্যাফাসিয়া (Aphasia)

মস্তিষ্কে আঘাতজনিত কারণে ভাষিক যোগাযোগ দক্ষতা হারিয়ে যাওয়া হলো অ্যাফাসিয়া। এর ফলে ব্যক্তি কোনো ভাষা উপলব্ধি কিংবা প্রয়োগ করতে পারে না। এতে বাচিক যোগাযোগ খুবই অবিন্যস্ত হয়। জটিল শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করতে পারে না। সঠিক শব্দ ব্যবহার করে মনের ভাব প্রকাশ করতে সমস্যায় পড়তে হয়।

ডিসারথিয়া (Dysarthria)

ব্যক্তির কণ্ঠস্বরজনিত যোগাযোগ বৈকল্য হলো ডিসারথিয়া। মূলত মস্তিষ্কের নিউরনজনিত সমস্যার যেমন: পারকিনসন রোগ কারণে ব্যক্তির মধ্যে এ-ধরনের বৈকল্য দেখা দিতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তি খুব ধীরে, থেমে থেমে, কষ্ট করে কথা বলে। ফোনের মাধ্যমে কথা বলতে গেলে ব্যাহত হয়।

অ্যাপ্রাক্সিয়া (Apraxia)

নিউরোলজিক্যাল সমস্যার কারণে যোগাযোগ বৈকল্যের সৃষ্টি হতে পারে। সেটি আপ্রাক্সিয়ার অর্ন্তভুক্ত।

ডিসনোমিয়া (Dysnomia)

মূলত স্মৃতিভ্রমজনিত সমস্যার কারণে যোগাযোগ বৈকল্যের সৃষ্টি হলে তাকে ডিসনোমিয়া বলে। কোনো কিছু স্মরণে রাখতে না পারার কারণে কোনো নির্দেশনা মানতে কষ্ট হয় ও ভুল করে। এর ফলে কথা বলবার সময় অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে চলে যায়। মূলত স্মৃতিবিভ্রমজনিত কারণে এই যোগাযোগ বৈকল্যের সৃষ্টি হয়।

ডিস্লেক্সিয়া (Dyslexia)

মূলত পঠন-পাঠনজনিত সমস্যা। এর ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি কোনো শব্দের সঠিক উচ্চারণ করতে পারে না। বিভিন্ন বর্ণের সঠিক সন্নিবেশে অর্থপূর্ণ উচ্চারণ করতে পারে না। এটি জন্মগতও হতে পারে, আবার স্ট্রোক বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত কারণে হতে পারে।

ডিমেনসিয়া (Dementia)

এটি যোগাযোগ বৈকল্যের সবচেয়ে ভয়ংকর ধরন। মূলত আলঝেইমার্স রোগের কারণে ব্যক্তির মধ্যে এ-ধরনের যোগাযোগ বৈকল্য দেখা যায়। এর ফলে ব্যক্তির স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ ও ব্যক্তিত্বজনিত সমস্যা হয়।

ডিসফ্যাগিয়া (Dysphagia)

এটি সেই অর্থে যোগাযোগ বৈকল্য নয়। বলা যায়, অন্যান্য যোগাযোগ বৈকল্যের সমষ্টি। এর ফলে ব্যক্তির ঢোক গিলতে কষ্ট হয়। গলায় কিংবা কোনো কিছু আটকে যাওয়ার মতো ভাব হয়। ফলে কথা বলার পাশাপাশি ব্যক্তি কোনো কিছু খেতে পারে না ।

যোগাযোগ বৈকল্য ও বিশ্ব

যোগাযোগ বৈকল্য সারাবিশ্বে একটি সমস্যা। সারাবিশ্বের বিভিন্ন দেশে যোগাযোগ বৈকল্যে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা মোটেও কম নয়। অনুন্নত দেশগুলোতে এটিকে কোনো বৈকল্য হিসেবে দেখা হয় না। তবে বর্তমানে বিশেষ শিক্ষা ধারণার সম্প্রসারণের ফলে যোগাযোগ বৈকল্যকে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসেবে দেখা হচ্ছে। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই ৪০ মিলিয়ন যোগাযোগ বৈকল্যে আক্রান্ত মানুষ রয়েছে। আইডিয়ার গবেষণায় দেখা গেছে, ৩-৫ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ২৪.১% শিশু যোগাযোগ বৈকল্যে আক্রান্ত। আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে ১.৭% শিশু বিশেষ শিক্ষা গ্রহণ করে। যোগাযোগ বৈকল্য নিয়ে কাজ করে এমন কিছু প্রতিষ্ঠান হচ্ছে:

  • জাতীয় বধির ও অন্যান্য যোগাযোগ বৈকল্য ইনস্টিটিউট, যুক্তরাষ্ট্র
  • আমেরিকান সোসাইটি ফর ডেফ (বধির) চিল্ড্রেন
  • জাতীয় স্ট্যাটারিং অ্যাসোসিয়েশন
  • জাতীয় টরেট সিনড্রোম অ্যাসোসিয়েশন
  • স্ট্যাটারিং ফাউন্ডেশন অব আমেরিকা
  • অটিজম সোসাইটি
  • আর্ন্তজাতিক ডিস্লেক্সিয়া অ্যাসোসিয়েশন
  • জাতীয় অ্যাফাসিয়া অ্যাসোসিয়েশন
  • জাতীয় বধির অ্যাসোসিয়েশন
  • চাইলহুল্ড অ্যাপ্রাক্সিয়া অব স্পিচ
  • লরেন্ট ক্লার্ক ন্যাশনাল ডেফ এজুকেশন সেন্টার
  • ডিসটোনিয়া মেডিকেল রিসার্চ ফাউন্ডেশন

(সূত্র: healthfinder.gov.com)

User Review
0 (0 votes)
শামস আল গালিব

গৌতম রায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

Recent Posts

মানুষের দুর্নীতিবাজ হওয়ার পেছনে শিক্ষকের দায় কতটা?

দুর্নীতিতে বাংলাদেশ বেশ কয়েকবার পুরো বিশ্বে দখল করেছে শীর্ষস্থান! বাংলাদেশে বড় বড় প্রকল্পে বড় ধরনের…

4 মাস ago

মুখস্থবিদ্যা কতোটুকু গুরুত্বপূর্ণ?

নতুন শিক্ষাক্রমের প্রবর্তকেরা এবং তার সমর্থকরা এর পক্ষে যুক্তি হিসেবে সবার আগে মুখস্থবিদ্যার ওপর নির্ভরশীল…

4 মাস ago

নতুন শিক্ষাক্রম : জাপানের সাথে তুলনা কতোটুকু প্রাসঙ্গিক?

বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাব্যবস্থার নতুন শিক্ষাক্রমের আবশ্যিক বিষয় জীবন ও জীবিকার ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির…

5 মাস ago

কেন ক্লাস করতে চায় না শিক্ষার্থীরা

শিক্ষার্থীরা কেন ক্লাস করতে চায় না এই প্রশ্নটি নতুন নয়। সম্প্রতি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিভাগের…

6 মাস ago

শিক্ষকের মান ও গুণগত শিক্ষা

বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৩-এর প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, "কাঙ্ক্ষিত শিক্ষার জন্য শিক্ষক: শিক্ষক স্বল্পতা পূরণ বৈশ্বিক…

7 মাস ago

বিদ্যালয়ে মেয়ে শিক্ষার্থীদের মাসিক ব্যবস্থাপনা : প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ

মেয়েদের মাসিক ঋতুস্রাব তাদের জীবনের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, যেটি বাংলাদেশের মেয়েদের ক্ষেত্রে দশ বছর থেকে…

8 মাস ago