বাড়িগবেষণাউচ্চশিক্ষা: পিএইচডি গবেষকের করণীয়

উচ্চশিক্ষা: পিএইচডি গবেষকের করণীয়

আমাদের অনেকের জন্যই পিএইচডি হচ্ছে এ্যাকাডেমিক জীবনের সর্বোচ্চ অর্জন। বছরের পর বছর একটি নির্দিষ্ট গবেষণা করে সেটি সফলভাবে শেষ করার পরই পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। এই অর্জনের পেছনে দরকার সঠিক প্রস্তুতি, পরামর্শ, কাজ সম্পন্ন করার জন্য সঠিক কর্ম পরিকল্পনা।

আজ থেকে আট বছর আগে আমি যখন পিএইচডি শুরু করেছিলাম, তখন মনে হয়েছিল, আমি যদি কিছু বিষয় আগে থেকেই জানতাম, তাহলে হয়তো বা অনেক কিছুই অনেক সহজ হতো। তাই,  ভবিষ্যতে যারা পিএইচডি করতে যাবেন, তাদেরকে নিয়েই আমার আজকের এই লেখা।

সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

আপনার গবেষণার কাজ শুরু হবে একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দিয়ে যাকে বলা হয় গবেষণা প্রস্তাব। একটি প্রস্তাব লেখার সময় অনেকগুলো বিষয়ের ওপর লক্ষ্য রাখতে হয়। যেমন, আপনি কী করতে চাচ্ছেন, সেটি কেন গুরুত্বপূর্ণ, এই গবেষণা থেকে কী ফলাফল পাওয়া যাবে এবং এটি কী কাজে লাগবে। এসব লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমাদের নিম্মোক্ত বিষয়গুলোতে দৃষ্টি দিতে হবে।

  • ক. আপনি কী করতে চাচ্ছেন তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ।
  • খ. কেন এটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, এবং বৈজ্ঞানিকভাবে এর প্রয়োগ কী হবে?
  • গ. এ বিষয়ের ওপর পূর্বে কী কী কাজ হয়েছে এবং তাদের ফলাফল কী ছিল? আপনার কাজ তাদের থেকে কেন আলাদা সেটিও উল্লেখ করতে হবে।
  • ঘ. আপনি আপনার বিষয়ের ওপর কী কী কাজ করতে চান সেটি উল্লেখ করুন এবং কীভাবে করতে চান সেটিও নির্দিষ্ট করে বলুন। 

গবেষণা প্রস্তাব লেখার পর সেটির ওপর কিছুটা সময় দিন এবং যারা এ কাজে দক্ষ, তাদের পরামর্শ নিন। তাদের পরামর্শ নিয়ে আপনার গবেষণা প্রস্তাবটিকে আরও সুন্দর করে তুলুন।


সবচেয়ে ভালো হয়, যদি আপনি প্রতি বছর কী কাজ করতে যাচ্ছেন সেই লক্ষমাত্রাটি উল্লেখ করেন। এটি আপনাকে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে অনুপ্রাণিত করবে এবং বছর শেষে আপনি পিএইচডি কমিটিকে নিজের কাজকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন।

পিএইচডি শুরুর পর আপনার দেয়া প্রস্তাবটিকে নতুনভাবে লিখতে হবে, যেখানে বলা থাকবে আপনি কীভাবে আপনার কাজটিকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। এ কাজটি অনেকভাবেই করা যায়, কিন্তু সবচেয়ে ভালো হয়, যদি আপনি প্রতি বছর কী কাজ করতে যাচ্ছেন সেই লক্ষমাত্রাটি উল্লেখ করেন। এটি আপনাকে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে অনুপ্রাণিত করবে এবং বছর শেষে আপনি পিএইচডি কমিটিকে নিজের কাজকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন।

প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা

একজন পিএইচডি গবেষকের মূল কাজ গবেষণা করা এবং তাকে তার প্রস্তাবিত গবেষণার ওপর কাজ করতে হয়। গবেষণা করার সময় তাকে অনেক প্রতিকূল পরিবেশের মুখোমুখি হতে হয়। তাই পিএইচডি করার সময় প্রথমেই যেটি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো বুদ্ধিমত্তা ও দূরদর্শিতার মাধ্যমে প্রতিকূল পরিবেশ কাটিয়ে উঠা। দেখা যাচ্ছে, গবেষক যে গবেষণাটি প্রস্তাব করেছেন, সেটি করা সম্ভব হচ্ছে না বা করতে পারছেন না বা আপনার তত্ত্বাবধায়কের কাছ থেকে খুব বেশি সহযোগিতা পাচ্ছেন না, তাই সবসময় একটি বিকল্প পরিকল্পনা বা প্রস্তাব তৈরি রাখুন যেটি আপনাকে এই প্রতিকূল অবস্থা থেকে কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে।

তত্ত্বাবধায়কের কাছে সহায়তার মাত্রা

আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে, এটি আপনার গবেষণা এবং এটি শেষ করার দায়িত্ব শুধু আপনার। আপনাকে এটিও বুঝতে হবে, আপনার তত্ত্বাবধায়কের কাজ শুধু আপনাকে পরামর্শ দেয়া। কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে সে ব্যাপারে গাইড করা, কিন্তু আপনার কাজ করে দেয়া নয়। আপনাকে জানতে হবে, আপনার তত্ত্বাবধায়কের কাজ শুধু আপনাকে দেখা নয়, বরং আপনার মতো তাঁর আরও পিএইচডি গবেষক আছে যাদেরকেও তাঁর সময় দিতে হয়। পাশাপাশি, তাঁর নিজের গবেষণা করতে হয় এবং একই সাথে তাঁকেও এ্যাকাডেমিক কাজ করতে হয়। তাই, আপনার দায়িত্ব হচ্ছে, আপনার গবেষণার কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য একটি পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী অগ্রসর হোন। যদি আপনি মনে করেন, আপনার তত্ত্বাবধায়কের বাইরে অন্য কারো সাহায্য লাগবে, তাহলে আপনি তাঁর কাছে যেতে পারেন এবং পরামর্শ ও সাহায্য চাইতে পারেন।  

তত্ত্বাবধায়কের সঙ্গে যোগাযোগ

সবসময় আপনার তত্ত্বাবধায়ককে জানান, আপনি কী কী করছেন। এটি অন্ততপক্ষে সপ্তাহে একবার হতে পারে। তাঁর সাথে দেখা করতে যাওয়ার সময় কী বলতে চাচ্ছেন সেটি গুছিয়ে নিয়ে যান। তিনি যেন আপনার উপস্থিতিতে বিরক্ত না হন সেদিকে খেয়াল রাখবেন। বছর শেষে, আপনার কাজের একটি সংক্ষিপ্ত লিখিত প্রতিবেদন তাঁর কাছে জমা দিন। এতে আপনার বছর শেষে কতটুকু অগ্রগতি হলো সেটি তিনি জানতে পারবেন। এতে আপনি তাঁর প্রশংসাও পাবেন। তাঁর সাথে আপনার সম্পর্ক যেন কখনও সাংঘর্ষিক না হয় সেদিকে বিশেষভাবে নজর রাখবেন। যদি আপনার কখনো মনে হয়, আপনার সাথে আপনার তত্ত্বাবধায়কের সম্পর্ক ভালো নয়, সেক্ষেত্রে যদি সম্ভব হয় তবে যতো দ্রুত সম্ভব তত্ত্বাবধায়ক পরিবর্তন করুন। নতুন কাউকে বেছে নেবার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, যেন তাঁর গবেষণা কাজের আগ্রহ যেন আপনার আগ্রহের সাথে মিলে যায়।

ধৈর্য্য ধরে কাজ করুন

আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে আপনার গবেষণাটি কতোটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এমন কিছু করতে চাইছেন যেখানে বছর শেষে আপনি খুব একটা আশানুরূপ কাজ করতে পারেননি, হতাশ হবেন না। এটিই আপনাকে মানসিকভাবে শক্ত করবে। শুধু ধৈর্য্য ধরে থাকুন। আপনি ভাবুন, এখন আপনার কী করা উচিত যা আপনার কাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। সেটির ওপর জোর দিন। নিজেকে সবসময় জিজ্ঞাসা করুন, আপনি কী গবেষণা করতে চাইছেন এবং কেন করছেন? এটি আপনাকে আপনার ভবিষ্যতের কর্মপন্থা ঠিক করে দেবে। যখন বুঝতে পারবেন, আপনি কোথাও আটকে গেছেন, তখন কিছুটা সময় গবেষণা থেকে বিরতি নিন এবং জীবনকে উপভোগ করুন। তারপর, আবার গবেষণায় মনোনিবেশ করুন, কিন্তু কখনোই অর্ধেক করে হাল ছেড়ে দেয়া যাবে না।

শক্ত থাকতে হবে মানসিকভাবেও

আপনাকে অবশ্যই মানসিকভাবে শক্ত হতে হবে। গবেষণার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য চাহিদা যেমন কোর্সওয়ার্ক করা, গ্রেডিং করা, ক্লাসরুমে পড়ানো, ভাষাগত সমস্যা কাটিয়ে উঠা—  এ-ধরনের সমস্যাকে সহজে কাটিয়ে উঠার জন্য মানসিক দৃঢ়তা থাকা খুবই প্রয়োজন। আপনাকে যতো দ্রুত সম্ভব বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্সসমূহ শেষ করে আপনার গবেষণা কাজের দিকে মনোযোগী হতে হবে। এতে আপনি মানসিকভাবে কিছুটা এগিয়ে থাকবেন যা আপনাকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আপনার চারপাশের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন এবং যেকোনো নেতিবাচক চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। তাহলে আপনি মানসিকভাবে সুস্থ থাকবেন এবং আপনার গবেষণায় মনোযোগও দিতে পারবেন।

অতিরিক্ত কোর্সওয়ার্ক ও প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম থেকে নিজেকে বিরত রাখতে চেষ্টা করুন। শুধু ততোটুকুই করুন যতোটুকু আপনার দরকার। এখন আপনার নিজেকে নিয়ে এবং নিজের পিএইচডি কাজ নিয়ে ভাবার সময়, সেখানেই আপনার উচিত হবে সময় দেয়া। একই সাথে, যিনি এই বিষয়ে ভালো জানেন, তার সাথে আপনার চিন্তাগুলো শেয়ার করুন এবং এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন।


যতোক্ষণ পর্যন্ত আপনি গবেষণাপত্র প্রকাশ না করছেন, ততোক্ষন পর্যন্ত আপনি আপনার কাজের স্বীকৃতি পাবেন না। প্রতিটি প্রকাশনা কাজের অংশ এবং এটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাজটি সম্পূর্ণ হয় না। আপনাকে অবশ্যই স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত, সুসংগঠিত গবেষণাপত্র লেখার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।


নিয়মিত লেখালেখি করা গুরুত্বপূর্ণ

যতো দ্রুত সম্ভব থিসিস ও গবেষণাপত্র লেখা শুরু করুন। একইসাথে গবেষণাপত্র প্রকাশ করুন। এটি আপনাকে কাজ করার অনুপ্রেরণা যোগাবে এবং কাজের স্বীকৃতিও দেবে। গবেষণাপত্র প্রকাশ করার সময় খেয়াল রাখবেন যেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, রেফার্ড জার্নালগুলোতে আপনার প্রকাশনাগুলো প্রকাশ হয়। যতোক্ষণ পর্যন্ত আপনি গবেষণাপত্র প্রকাশ না করছেন, ততোক্ষন পর্যন্ত আপনি আপনার কাজের স্বীকৃতি পাবেন না। প্রতিটি প্রকাশনা কাজের অংশ এবং এটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাজটি সম্পূর্ণ হয় না। আপনাকে অবশ্যই স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত, সুসংগঠিত গবেষণাপত্র লেখার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

পাশাপাশি, আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে, আপনি অনেক বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশ করার পেছনে সময় না দিয়ে বরং অল্পসংখ্যক ভালো প্রকাশনা করার দিকে নজর দিন। সেটিই আপনার পিএইচডি এবং ভবিষ্যতের জন্য ভালো হবে। আপনাকে বাস্তববাদী হতে হবে। আপনাকে বুঝতে হবে, পোস্টডক করার সময়, ফ্যাকাল্টি পদের আবেদনের জন্য, চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য আপনার গবেষণাপত্র লাগবে। তাই, আপনি পিএইচডি করার সময় তাড়াহুড়ো না করে পরেও গবেষণাপত্র প্রকাশ করতে পারবেন। 

সবশেষে, পিএইচডি শুধু একটি গবেষণা নয়; এটি আপনাকে সমাজের একজন মূল্যবান মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। খেয়াল রাখতে হবে, শুধু আপনার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে পিএইচডি অর্জন করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে আপনার আত্মবিশ্বাস এবং কঠোর পরিশ্রম আপনার এ অর্জনে বড় ভূমিকা রাখবে। মনে রাখতে হবে, সফল তিনিই হোন যিনি ব্যর্থতাকে উপভোগ করতে পারেন এবং যিনি তার লক্ষ্যে পৌঁছানোর পরও নিজেকে সফল ভাবেন না।      

লেখক পরিচিতি

আরও পড়ুন

ওমর শেহাবের ‘নতুন শিক্ষাক্রমে দুটি বড় ভুল’ : একটি ‘ব্যক্তিগত’ প্রতিক্রিয়া

ওমর শেহাব জানিয়েছেন, তিনি নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সম্প্রতি তিনি প্রথম আলোয় ‘নতুন শিক্ষাক্রমে...

মতামত

বিজ্ঞান চেতনা: প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কোন বিজ্ঞান শিখছে শিশুরা?

নাহিদ নলেজ বিজ্ঞান চেতনা নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা কী- এ সম্পর্কে বিস্তর কথাবার্তা আমাদের সবার জানা। সেই প্রাথমিক শিক্ষাটুকুই যদি গলদপূর্ণ হয়, তাহলে আর কী কথা...

দেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আপনি কি সন্তুষ্ট?

মোঃ তৌফিক ইমাম চৌধুরী লিখেছেন বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থা আছে তা নিয়ে কি আপনি পুরোপুরি সন্তুষ্ট? প্রাথমিক কিংবা নিম্নমাধ্যমিক শ্রেণীতে একজনকে অনেকগুলো বিষয়ে পড়তে...
নতুন লেখার খবর পান ইমেইলে
বাংলাদেশের শিক্ষা প্রসঙ্গে নতুন লেখা প্রকাশিত হলে সেই খবর পৌঁছে যাবে আপনার ইমেইলে।

এই বিভাগের আরও লেখা

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ও গবেষণা: পর্ব ৩

সম্ভবত আমরা অধিকাংশই বুঝতেই পারি না, এটি আমাদের কতো বড় সৌভাগ্য যে আমরা শিক্ষক...

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ও গবেষণা: পর্ব ২

ভারতের ইউজিসি ২০১৮ সাল থেকে ঠিক করেছে যে ওয়ার্ল্ড র‍্যাংকিঙে থাকা প্রথম ৫০০টি বিশ্ববিদ্যালয়...

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ও গবেষণা: পর্ব ১

আমার লেখালেখি যারা অনুসরণ করেন, তারা নিশ্চই অবগত যে আমি শিক্ষা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা...

কেমন বিশ্ববিদ্যালয় চাই?

আমরা যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টির পর থেকে প্রশাসন, শিক্ষা, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষণার অবস্থানের...

গবেষণা বিষয় নির্বাচন: অ্যাকাডেমিক গবেষণার প্রথম চ্যালেঞ্জ

গবেষণা শুরু বা পরিচালনার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম ও সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো একটি ভালো গবেষণা...

ভুয়া জার্নাল ও গবেষণা-প্রবন্ধ প্রকাশ

মাহমুদ হাসান আন্ডারগ্র্যাড শেষ করার পর বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর মতো আমারও ইচ্ছা ছিলো দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা...

বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা: তিন

আবদুল্লাহ আল মামুন লিখেছেন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা নিয়ে ছয় গবেষণাকর্ম নিয়ে একটি প্ৰশ্ন প্রায়ই...

বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা : দুই

আবদুল্লাহ আল মামুন লিখেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা নিয়ে চার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের (যার ওপর বিশ্ববিদ্যালয়ের...