বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কী কী সুবিধা থাকা উচিত?

একটি বিশ্ববিদ্যালয় তখনই একটি ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে, যখন সেখানে শিক্ষার গুণগত মান ধরে রেখে শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সুবিধা প্রদান করা হবে। যখন আমরা শিক্ষার্থীদের শেখার পরিবেশ দেব, তখন তারা শিখবে এবং একসময় সফল হয়ে দেশ এবং জাতি গঠনে ভূমিকা রাখবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সবার জন্য কী কী সুবিধা থাকা উচিত সেটি নিয়ে আমার আজকের এই লেখা।

শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের জন্য আবাসন সুবিধা

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের জন্য আবাসন সুবিধা থাকতে হবে যেখানে বিভিন্ন আনুষাঙ্গিক সুবিধা যেমন লাইব্রেরি, লাউঞ্জ, লন্ড্রি, টয়লেট এবং রান্নাঘর থাকবে। এই আবাসন ব্যবস্থা এমনভাবে তৈরি হবে যেটি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার প্রতি মনোনিবেশ করতে উৎসাহ যোগাবে।

ক্যারিয়ার পরিষেবা

অধিকাংশ শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে আসার প্রধান কারণ হলো একটি ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলা। এজন্য ক্যারিয়ার পরিষেবা বিষয়টি তাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই পরিষেবাটি ইন্টার্নশিপ বিষয়ে সাহায্য করতে পারে। চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে কীভাবে সাক্ষাত্কার দিতে হয়, সে বিষয়ে সহায়তা করতে পারে। এমনকি, পড়াশোনার সময় অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য একটি খণ্ডকালীন চাকরি পেতেও তারা আপনাকে সহায়তা করতে পারে।


শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদের জন্য সুরক্ষিত এবং স্থিতিশীল ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক প্রতিস্থাপনের ওপর গুরুত্ব দেয়া জরুরি।


ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট সেবা

শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদের জন্য সুরক্ষিত এবং স্থিতিশীল ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক প্রতিস্থাপনের ওপর গুরুত্ব দেয়া জরুরি। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ বাড়ানোর পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ব্যান্ডউইথের চাহিদা পূরণ করার জন্য ক্যাম্পাসগুলোতে ব্যবহারকারীর অ্যাক্সেস এবং ব্যান্ডউইথের ব্যবহারের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখাটাও জরুরি। একই সাথে খেয়াল রাখতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়কে এই সুবিধা দেবার জন্য যে বিশাল ব্যয়ভার বহন করতে হবে, সেখানেও যেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদেরকে সংযুক্ত করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিশুদের থাকার ব্যবস্থা রাখা

বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের অনেকের স্বামী-স্ত্রী দুজনেই কর্মজীবী। সেক্ষেত্রে তাদের সন্তানদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সপ্তাহে পাঁচ দিন ৮টা থেকে ৫টা পর্যন্ত থাকার ব্যবস্থা করা অত্যন্ত জরুরি। এমনকি অনেক শিক্ষার্থীও রয়েছে যাদের সন্তানদেরকে যদি ক্যাম্পাসে উক্ত সময়ে রাখার ব্যবস্থা করা গেলে তারা নিশ্চিন্তে পড়াশোনার সুযোগ পাবে।

দেখা যাবে, অনেক পিতা-মাতা তাদের সন্তানকে পূর্ণ-দিনের পরিবর্তে অর্ধ-দিন রাখার প্রস্তাব দিতে পারে। সেক্ষেত্রে যারা পূর্ণ-দিন রাখার জন্য সম্মতি জানাবে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত। অন্যদেরকে অপেক্ষমান হিসাবে রেখে দেয়া যেতে পারে যাতে তাঁরা ভবিষ্যতে সন্তানদের রাখার সুযোগ পেতে পারে। প্রয়োজনবোধে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীদের সন্তানদের জন্য ভর্তুকি দেবারও ব্যবস্থা রাখতে পারে।

শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদের জন্য স্বাস্থ্য ক্লিনিক সেবা

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কম খরচে এক বা একাধিক স্বাস্থ্য ক্লিনিক সেবার ব্যবস্থা থাকা উচিত। সেখানে যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীরা স্বাস্থ্য সেবা পেতে পারে। এই স্বাস্থ্য ক্লিনিকগুলোতে যেন সকাল ৮টা থেকে রাত ৭টা পর্যন্ত পর্যাপ্ত সংখ্যক মেডিসিন, চক্ষু, দন্ত বিষয়ক ডাক্তার এবং বিভিন্ন রোগের জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও নার্স উপস্থিত থাকে, সেটিও নিশ্চিত করতে হবে।


বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কম খরচে এক বা একাধিক স্বাস্থ্য ক্লিনিক সেবার ব্যবস্থা থাকা উচিত। সেখানে যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীরা স্বাস্থ্য সেবা পেতে পারে।


বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছাকাছি যদি কোনো হাসপাতাল থাকে, তাহলে ডাক্তাররা প্রয়োজনবোধে সেখানেও রুগীদের রেফার করতে পারেন। ক্যাম্পাসগুলোতে নার্সদের অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নার্সরা প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা এবং সাধারণ চিকিৎসা-বিষয়ক তথ্য শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদেরকে জানাতে পারবে এবং পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক তথ্যসমূহ দম্পতিদেরকে জানাতে ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণে সহায়তা করতে পারবে। একই সাথে, ক্যাম্পাসে যেন পর্যাপ্ত ফার্মেসি থাকে সেদিকেও দৃষ্টি দিতে হবে।

কার্যক্রম/বিনোদনের সুবিধা

ক্যাম্পাসে কিছু নির্দিষ্ট স্থান থাকা উচিত যেখানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীরা তাদের সহকর্মী বা সহপাঠীদের সাথে সময় কাটাতে পারে। ক্লাসের মাঝের বিরতিতে তাহলে যদি আনন্দদায়ক বা বিনোদনমূলক কিছু করতে চায়, সেটি করার সুযোগও থাকতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সারা বছর ধরে কী কী ইভেন্ট হচ্ছে, তার জন্য একটি ক্যালেন্ডারের ব্যবস্থা রাখা উচিত।

একই সাথে, শিক্ষার্থীরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ইভেন্টের আয়োজন করতে পারে। সেগুলো যেন সকল শিক্ষার্থী জানতে পারে, সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে তথ্য দেবার ব্যবস্থা রাখা উচিত। এসব ইভেন্টে টিকেট মূল্য কত হবে, কী কী সুবিধা বা ছাড় পাওয়া যাবে সেসব তথ্যও যেন থাকে সেগুলো খেয়াল রাখতে হবে।

ক্যাম্পাসে গ্রন্থাগার ও কম্পিউটার ল্যাব

বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু ভালো মানের গ্রন্থাগার থাকা উচিত যেখানে শিক্ষার্থীরা ক্লাসের আগে ও পরে নিরিবিলিতে অধ্যয়ন করতে পারে। গ্রন্থাগারটি যেন বিষয়ভিত্তিকভাবে সাজানো হয়, সেটি খেয়াল রাখা উচিত। গ্রন্থাগারে বিষয়ভিত্তিক বইয়ের পাশাপাশি যেন প্রচুর পরিমাণে ফিকশন, ম্যাগাজিন থাকে এবং ব্যক্তিগত ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা ও অনুমতি থাকে সেটির দিকে দৃষ্টি দেয়া উচিত।


গ্রন্থাগারে বিষয়ভিত্তিক বইয়ের পাশাপাশি যেন প্রচুর পরিমাণে ফিকশন, ম্যাগাজিন থাকে এবং ব্যক্তিগত ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা ও অনুমতি থাকে সেটির দিকে দৃষ্টি দেয়া উচিত।


গ্রন্থাগারে অবশ্যই একটি হেল্প ডেস্ক থাকবে যেখানে স্টাফরা যে কোনও প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য বা আপনাকে রিসোর্সগুলো সনাক্ত করতে ও শিক্ষার্থীদের তথ্য গবেষণার দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করবে। গ্রন্থাগারের ভেতর উন্নতমানের কম্পিউটার ল্যাব, ফটোকপি মেশিন, স্ক্যানার, এবং গবেষণা কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার যেন থাকে সে ব্যবস্থাও রাখা উচিত।

এসব গ্রন্থাগার যেন সপ্তাহের প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার ব্যবস্থা করা যায় সেদিকেও বিশেষভাবে দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন। আরেকটি বিষয়, পুরো গ্রন্থাগারের প্রবেশ পথে নিরাপত্তা বেষ্টনী থাকতে হবে এবং গ্রন্থাগারটি যেন সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা যায়, তারও ব্যবস্থা করতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উপাসনালয় এবং প্রার্থনা কক্ষের সুবিধা

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত পরিমাণ উপাসনালয় ও প্রার্থনা কক্ষ থাকা উচিত। এই উপাসনালয় এবং প্রার্থনা কক্ষগুলো শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদের বিরতির সময় প্রার্থনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়। উপাসনালয়গুলোতে বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরা থাকেন যারা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট বিশ্বাস অনুসরণ করতে অথবা জানতে সাহায্য করতে পারেন।

খেলাধুলার সুবিধা

শিক্ষার্থীরা সারাদিন ডেস্কে বসে শুধু ক্লাসের বক্তৃতা শুনবে এমনটি নয়; বরং নিজেকে শারীরিকভাবে সুস্থ্য রাখার জন্য তাদের খেলাধুলাতে অংশগ্রহণ করা উচিত। তাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব খেলার মাঠ, সুইমিংপুল এবং ইনডোর স্টেডিয়াম থাকার ব্যবস্থা রাখতে হবে, যেখানে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক ও কর্মচারীরাও অবসর সময়ে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

ক্যাম্পাসে মেয়েদের ব্যবহারযোগ্য আলাদা কক্ষ

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মেয়েদের ব্যবহারযোগ্য আলাদা কক্ষ রাখার ব্যবস্থা করা উচিত। তাহলে মেয়েরা হয়রানি বা বৈষম্যমুক্ত পরিবেশ ও চিন্তা থেকে নিজেকে কিছুটা সময় দূরে রাখতে পারবে এবং নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করারও সুযোগ পাবে। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের জন্য এ-ধরনের জায়গা না থাকে, তাহলে যতো দ্রুত সম্ভব এরকম কিছু জায়গা তৈরি করার ব্যবস্থা নেয়া উচিত। যদি থেকে থাকে, তাহলে মেয়েরা যেন সহজেই সে সম্পর্কে জানতে পারে সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় তথ্য থাকা উচিত।

রিটেইলারস সুবিধা

কফি শপ, রেস্তোরাঁ, স্টোর, ট্র্যাভেল এজেন্ট থেকে বিউটি সেলুন পর্যন্ত ক্যাম্পাসে এমন অনেক কিছু থাকতে পারে যাতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা সবকিছুই ক্যাম্পাসে পেতে পারে। এজন্য কাউকে ক্যাম্পাসের বাইরে যেতে হবে না এবং সময় নষ্ট অনেক কমে আসবে। একই সাথে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতর ডাকঘর, ব্যাংক এবং সুপারমার্কেটের মতো দরকারি সেবা থাকতে পারে। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণকেন্দ্র রাখার ব্যবস্থা করা যেতে পারে, যেখানে শিক্ষার্থীরা কম খরচে প্রশিক্ষণ নিয়ে তাদের জ্ঞানকে পরবর্তীতে ব্যবহার করতে পারবে।

একুশ শতকে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় চেষ্টা করছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সবার জন্য সুবিধা বাড়ানোর। এই ন্যূনতম সুবিধাগুলো যদি বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সবাইকে দেয়া যায়, তাহলে আমরা ভবিষ্যতের যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন দেখি সেই পথে আরো এক ধাপ এগিয়ে যেতে পারবো।

লেখক পরিচিতি

জনপ্রিয় নিবন্ধ

প্রাথমিক স্তরে ভাষা শেখা : বিষয় – বাংলা

ভাষার দক্ষতা চারটি— শোনা, বলা, পড়া, লেখা। আর ভাষা...

আগে ইংরেজি গ্রামার শিখবো, নাকি ভাষা শিখবো?

কোন ভাষার গ্রামার হলো ঐ ভাষার গঠন প্রকৃতি যার...

শিক্ষাব্যবস্থার হালচাল

অর্থনীতিবিদদের মতে, শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ সবচেয়ে লাভজনক এবং নিরাপদ রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ। অর্থনীতিবিদ এডাম স্মিথ, ডেভিড রিকার্ডো এবং মার্শালের মতে, শিক্ষা এমন একটি খাত যার কাজ হলো দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলে পুঁজির সঞ্চালন ঘটানো। শিক্ষার অর্থনীতি নিয়ে মৌলিক গবেষণায় অর্থনীতিবদ আর্থার শুল্জ ও রবার্ট সলো দেখিয়েছেন যে, প্রাথমিক শিক্ষায় বিনিয়োগ করলে সম্পদের সুফল ফেরত আসে ৩৫ শতাংশ, মাধ্যমিক শিক্ষায় ২০ শতাংশ, এবং উচ্চ শিক্ষায় ১১ শতাংশ।

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা : পিএইচডির পর কী?

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হয়, আমি নিজেও এ-নিয়ে...

ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কিছু কথা

ক্যাডেটসমূহ বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে এক গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।...

আরও কিছু লেখা

অধিক

    পড়তে পড়তে পড়তে শেখা

    তানিয়া লাইজু সুমি লিখেছেন পড়তে পড়তে শেখা নিয়ে ছোট্ট আর...

    ডাকসু: পরিবর্তন কোন পথে?

    নিসর্গ নিলয় ডাকসু হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ। মোটাদাগে...

    সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি কি সৃজনশীলতা বিকাশে সহায়ক?

    মোঃ ইব্রাহিম খলিল সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি নিয়ে ওপর বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে...

    ওমর শেহাবের ‘নতুন শিক্ষাক্রমে দুটি বড় ভুল’ : একটি ‘ব্যক্তিগত’ প্রতিক্রিয়া

    ওমর শেহাব জানিয়েছেন, তিনি নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত...

    প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা নিয়ে প্রাসঙ্গিক কিছু কথা

    সরকার কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ, দেশের আর্থসামজিক উন্নয়ন এবং...

    নতুন শিক্ষাক্রম প্রণয়নের ভিত্তি, শিখন ক্ষেত্র এবং কিছু প্রসঙ্গ

    আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর সব কিছুই পূর্ব-পরিকল্পিত...

    বিজ্ঞান শিক্ষা : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ

    বাংলাদেশের নতুন শিক্ষানীতি ২০১০-এ বিজ্ঞান শিক্ষায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে যে পাঠ্যবই পড়ানো হচ্ছে, তাতে শিক্ষানীতির অনেক সফল বাস্তবায়ন হয়েছে।

    প্রাসঙ্গিক নিবন্ধসমূহ

    নতুন লেখার খবর পান ইমেইলে
    বাংলাদেশের শিক্ষা প্রসঙ্গে নতুন লেখা প্রকাশিত হলে সেই খবর পৌঁছে যাবে আপনার ইমেইলে।